পাতা:সহরতলি (দ্বিতীয় পর্ব্ব) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সহানুলতলী গিয়াছে। সকাল সকাল রান্না শেষ করা যশোদার চিরদিনের অভ্যাস, ভাড়াটেরা তার ন’টার মধ্যে খাইয়া কাজে বাহির হইয়া যাইত। মাঝখানে বাড়ীতে যখন কেউ ছিল না, শুধু সে আর ধনঞ্জয়, তখন রান্না শেষ হইত। অনেক বেলায় অতি ত আসিবার পর আবার যশোদা ন’টার মধ্যে সকালের রান্না শেষ করিতে আরম্ভ করিয়াছে । ভাল যে যশোদার বিশেষ লাগে। তা নয় । মস্ত উনুনে কত লোকের রান্না সে একদিন রাধিত, বাড়ীতে দু'বেলা যেন চলিত নিমন্ত্রণের হাঙ্গামা, এখন শুধু সিদ্ধ করা চারজনের ভাত । “百忆a ff流一” কিন্তু যশোদাকে কথাটা সুব্রতার অ্যাব বলা হয় না । রাজেন আসিয়া বসিতে সে ঘর ছাডিয়া চলিয়া যায় । রাজেনের কাছে হঠাৎ তার এত লজ্জার কারণটা কেউ বুঝিতে পারে না । “ভাড়াটের কেমন চাদের-মা ?” “মন্দ কি ৷” “আরেক জোড়া ভাড়াটে আছে, আনিব ?” যশোদা হাসিয়া বলে, “কেন, এক জোড়ায় কলঙ্ক ঠেকানো যাবে না ?” রাজেনও হাসিয়া বলে, “তা কেন, রোজগারের ব্যবস্থাও তো করতে হবে ?” “এদের মত ভদ্রলোক ভাড়াটে আনবে তো ?” প্রশ্ন শুনিয়া রাজেন উৎকণ্ঠিত ব্যগ্রতার সঙ্গে জিজ্ঞাসা করে, “কেন, SMsBDB DBB BBB BBYS DBD D BBBDSDDS DD DBDBD DDD একখানা ঘর দিতে হয়েছে বলে’ ভাবিছ ? আমি কি সে সব না ভেবেই 9S