পাতা:সহরতলি (দ্বিতীয় পর্ব্ব) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনহরতলী এ ধরণের বিকার শুধু এদের মধ্যেই দেখা যায়, কুলি-মজুরদের বৌ-য়া এ চিষ্টিরিয়ার ধার ধারে না। অভাবের চাপে আর ঝাঁঝালো নিষ্ঠুর বাস্তবতাব তাপে তারা শুকাইয়া যায়, এদের মত পচিতে সুরু করে না । যশোদার চিন্তিতভাবকে সুব্রতার মনে হয়। গাম্ভীৰ্য্য। সন্ধ্যার পর মন খারাপ করিয়া সে জিজ্ঞাসা করে, “কি ভাবিছ দিদি ?” DBB KKB BBSDBBuS BDBDBDSBiDD BJ DDBuD DD DD SS তারপর বলে, “ও, হঁ্যা, একটা কথা ভাবছি । মেয়েদের গান শেখাবার ইস্কুলের মত করলে হয় না একটা ? ঘাবো যা ইস্কুলের মত, মাইনে টাইনের দরকার নেই, দুপুরবেলা পাড়ার মেয়েরা এসে গান শিখে যাবে। যন্ত্রপাতি কিনবার যদি দরকার হয় তখন বরং সকলের কাছ থেকে চাদার মত কিছু কিছু নিলেই হবে। কি বল । প্ৰস্তাবটি শুনিয়াই সুব্রতা খুলী হইয়া ওঠে, “নিশ্চয়, ঠিক। আমিও ভাবছিলাম। ওই রকম কিছু করতে হবে। বসে বসে শুধু গল্প করলে চলবে কেন ?” “তুমি, অলকা আর খুকু গান শেখাবে।” “অলকা আর খুকু ?” সুব্রতার মুখে দুৰ্ভাবনা ঘনাইয়া আসে, “তবেই cङ भूश्ठिा !' যশোদা হাসিয়া বলে, “সে আমি ঠিক করে দেব।” প্ৰথমে যশোদা গেল প্রফেসর সুনীল সেনের বাড়ী । অনুরূপ তার সক কথাতেই সায় দিয়া গেল, সব প্ৰস্তাবেই রাজী হইয়া গেল। কেবল অলক একটু মুখ ভার করিয়া বলিল, ‘খুকু আর আমি ও মেয়েটা বড় হিংসুটো।” CBS