পাতা:সহরতলি (দ্বিতীয় পর্ব্ব) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ञ्तझ्दूडटी সুরিয়া যায়। তাও কি সস্তব ? কিছুই বুঝিতে না পারিয়া সকলে ভাবে, ভিতরে কিছু আছে। কোন কাজে যামিনীকে পাঠানো হইয়াছে, কোন উদ্দেশ্যে। সত্যপ্রিয়ের অদ্ভুত কাজ আর উদ্দেশ্যের তো অন্ত নাই। কিন্তু কাজটা কি ? কি উদ্দেশ্য সত্যপ্ৰিয়ের ? DDLDD DDDDLD DBBD DBBDBB DBBBB D LBuDuD SDBK DBBDS “তোমায় কেন পাঠিয়ে দিচ্ছি বুঝতে পেরেছ তো বাবাজি ?” “আজ্ঞে না, ঠিকমত—” এত করিয়াও যদি না বুঝানো গিয়া থাকে। তবে আর এ অপদার্থের কাছে কি আশা করা যায় ! সত্যপ্রিয় বড়ই ক্ষুন্ন হয়। ‘বুঝতে পারলে লিখে জানিও। আমি সঙ্গে-সঙ্গে সব ব্যবস্থা করব ফিরে আসার ।” “আজ্ঞে হঁ্যা, জনাব বৈকি, নিশ্চয়।” যামিনী চলিয়া গেলে সত্যপ্রিয় ভাবে, মাসে মাসে এতগুলি টাকা হাতে পাইয়া আর এমন আরাম ও উৎসবের মধ্যে দিন কাটাইয়া গিয়া টাকা আর আরামের অভাবাটাও যদি সেখানে তাকে আসল ব্যাপারটা বুঝাইয়া দিতে না পারে, তবে আর কিছু না বুঝাইলেও চলিবে । তবু, কয়েকদিন পরেই সে যামিনীর কাছে একখানা পত্র পাঠাইয়া দেয়। জামায়ের কাছে এরকম কবিত্বপূর্ণ পত্র লেখা সত্যপ্রিয়ের মত মানুষের পক্ষে শুধু নয়, অনেকের পক্ষেই উদ্ভট আর খাপছাড়া । সত্যপ্রিয়ের পত্রের মৰ্ম্ম এই যে, বিবাহের পর হইতে মেয়ের মুখ তার ধিষ ঞ্জ, যাই হোক, এবার যামিনী ফিরিয়া আসিবার পর বোধ হয় তার মুখে হাসি ফুটিবে ; অন্ততঃ ঘামিনী যে হাসি ফুটাইবে তাতে সন্দেহ নাই। było