পাতা:সহরতলি (দ্বিতীয় পর্ব্ব) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਤਣ আলাগোছে একটি মোড়াতে বসিয়া বলিল, “তাহ’লে পশুর সভাতে যাচ্ছে ८ङा ििन ?' আগের দিন বিধুবাবু তাকে ‘তুমি’ও বলে নাই, দিদিও বলে নাই। যশোদা আশ্চৰ্য্য তহঁয়া বলিল, “কিসের সভা ?” বিধুবাবু আরও বেশী আশ্চৰ্য্য হইয়া বলিল, “কেন, রাজেন বলেনি ?” “কষ্ট, না ?” সঙ্গে সঙ্গে বিধুবাবুল হাসিব শব্দে সংশোদার বাড়ী সবগরম হইয়া উঠিল।—“তা রাজেন ওষ্ট বকম মানুষই বটে । আমি কে তাতো বলেছে, না তা ও বলে নি ?” SKKD BB tSDBt DDS0DB BDB DDBDDDL SS যশোদারও তা সি আসিতেছিল। প্রথমদিন বিধুরাপুপ তবে ধারণা ছিল যশোদা তার নাম-ধাম আর দেখা কবিতে আসার উদ্দেশ্য সমস্তই জানে, তাই পরিচয়ও দেয় নাক, কাজের কথা ও বলে নাই । লোকটিকে যশোদার ভাল লাগিতে থাকে । এরকম লোকই ভাল, যা বা অকারণে প্ৰথম পবিচায়ের দিন অনাবশ্যক বা গ্রতার সঙ্গে বড়-বড় কথা বলিতে আরম্ভ করিয়া আরও বাদ প্রয়োজন যে চেনা হওয়া, তাতে বাধা সৃষ্টি করিয়া বসে না । দু’দিন পরে শ্রমিকদের একটি সভা ভাইবে, সাধারণ সভা ৷ প্ৰথমে কৰ্ম্মীদের সভা, তারপর শ্রমিকদেব। বিধুবাবু যশোদাকে নিমন্ত্রণ, করিয়া নিয়া যাইতে চায়, ব্যাপারটা একটু দেখিয়া শুনিয়া বুঝিয়া আসিবে । তারপর যশোদার যদি ইচ্ছা হয়, সমিতির মধ্যে ভিড়িয়া গিয়া একটু কাজ করিতে চায় সে তো আনন্দের কথা। আর چلی