WS । [সাধন-পথ কৃষ্ণব্ৰতে ॥ তাদৃশ ভজনবিজ্ঞে জানিয়া অভীষ্ট । কায়মনোবাক্যে সেব হইয়া নিবিষ্ট ॥ শুশ্ৰষা করিবে তারে সর্বতোভাবেতে । কৃষ্ণের চরণ লাভ হয় তাহা হ’তে ৷৷ ৫ ৷৷ “দিবাং জ্ঞানং | যতো छJi७६ কুৰ্য্যাৎ পাপস্য সংক্ষয়ম। তস্মাদীক্ষেতি সা প্রোক্তা দেশকৈস্তত্ত্বকোবিদৈঃ”—শ্ৰীভক্তিসন্দর্ভ। এই শ্লোকের তাৎপৰ্য্য মতে যাহা হইতে জড়াভোগ৯ বাসনাত্যক্ত অপ্রাকৃত অনুভব হয়, সেই অনুষ্ঠানকেই বৈষ্ণবগণ দীক্ষা বলেন। কৃষ্ণনাম ও কৃষ্ণ, অভিন্ন অপ্রাকৃত তত্ত্ব এবং শ্ৰীনামই সর্বাপেক্ষা সৌভাগ্যবান জনের উপাস্য ভজনীয় বস্তু * জানিয়া যিনি একমাত্ৰ কৃষ্ণনামা শুশ্ৰয় করিয়া কৃষ্ণনাম করেন, তাহার কৃষ্ণেতর বাম্বোগ থাকিতে পারে না। তাদৃশ একমাত্র ২ নামপরায়ণ ভাগবতকে মনের সহিত আদর করিবেন। পাঞ্চরাত্রিক মন্ত্রে শ্ৰীনামই বিরাজিত আছেন, তাহাতে সম্বন্ধবিবেকের সহিত নামা প্রশ্ৰয় করিবারই ব্যবস্থা । কৃষ্ণনামাশ্ৰিত জন ব্যতীত হরিজন ক্ষম হইবার সম্ভবনা নাই। শ্ৰীসনাতন শিক্ষায় শ্ৰীচরিতামৃত ২২শ চট্ট পরিচ্ছেদ-“যাহার কোমল শ্ৰদ্ধা সে কনিষ্ঠ জন। ক্রমে তর ক্ৰমে তেঁহ ভক্ত হইবে উত্তম ॥, রতি প্রেমে তারতম্যে ভক্তি ট্রান্তম ॥” শ্ৰীচরিতামৃত মধ্য ১৫শ পরিচ্ছেদ-“সত্যরাজ বলে , বৈষ্ণর চিনিব কেমনে। কে বৈষ্ণব কহ V সামান্য ढनन्माe | ! প্ৰভু কহে আঁর মুখে শুনি একবার। কৃষ্ণনাম সেই পূজ্য ८ॐ न র ॥, অতএব बँीन भू८श्व এক কৃষ্ণ नाम । সেইত digitized at BRCIndia.com
