পাতা:সাধুচরিত.pdf/৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাহার নাম কীৰ্ত্তনে পুণ্য আছে । এই ক্ষুদ্র পুস্তিকার সঙ্কলনকৰ্ত্ত শ্ৰীযুক্ত অতুলচন্দ্র ঘটক সেই পুণ্যসঞ্চয়ের সুযোগ দিয়া বঙ্গের পাঠক-পাঠিকাগণের কৃতজ্ঞতাভাজন । হইয়াছেন । লাহিড়ী মহাশয়ের সত্যপ্রিয়তা ও সরলতা সম্বন্ধে নানা আখ্যায়িক লোকমুখে শুনিয়াছি । এই ক্ষুদ্রপুস্তিকায় সেই আখ্যায়িকাগুলির স্থান হয় নাই। র্তাহার যে বৃহত্তর জীবনচরিত বাঙ্গালায় রচিত ও ইংরেজিতে অনূদিত হইয়াছে, তাহাতেও সম্পূর্ণ সঙ্কলন হইয়াছে, বোধ হয় না। লাহিড়ী মহাশয়ের সুযোগ্য পুত্রের নিকট আমরা তাহার সম্পূর্ণ সঙ্কলন প্রত্যাশা করি । তিনি যে পৈতৃক ধনে ধনবান, তাহার স্বদেশের ভ্রাতৃগণকে তাহার অংশাধিকারে বঞ্চিত করিবেন কেন ? লাহিড়ী-মহাশয়ের জীবনের মধ্যাহ্নকালে বঙ্গদেশের ইতিহাসে এক নূতন পরিচ্ছেদের সূচনা হয় । অনেক পুরাতন জিনিষ ভাঙিবার চেষ্ট হইয়াছিল ; অনেক নূতন জিনিষ গড়িবার চেষ্টা হইয়াছিল । তজ্জস্য যে কোলাহল উঠিয়াছিল, তাহার প্রতিধ্বনি এখনও থামে নাই । আমাদের ইতিহাসের সেই অধ্যায়, এখনও সমুচিত যত্নের সহিত লিখিত হয় নাই । যে সকল মহাত্মা এই ভাঙা-গড়া էյ,