পাতা:সাবিত্রীচরিত কাব্য.pdf/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> সাবিত্রীচরিত। এসে বাছ। সত্যবান ! কোলে মী বলিয়া, শীতল করি রে বাপ ! এ তাপিত হিয়া । দুখিনী মায়ের কাছে পেলে কত দুখ, তাই বুঝি তাজি মোরে হইলে বিমুখ । রাজার কুমার বাছ পরয়ে বাকল, হেরি, ল{ সম্বরে মোর নয়নের জল । ভ্ৰমিত শৈশবে সদা যান-আরোহণে, এবে পদত্রজে বাছা ভ্ৰমে বনে বনে । বাছার কোমল পায়ে কত কঁাট বিধে, পড়ে রক্ত-ধারা ; বাজে শেল মোর হৃদে ৷ কাটায় জীবন বাছা বন্য মুল ফলে, ফেটে যায় বুক, করি রোদন বিরলে । কঁদিতে দেখিলে মোরে আহা ! যাদু ধন ভুলাইতে কত মতে করয়ে যতন । “ সীৰিত্ৰি! কোথায় মাগো করিলে গমন : সোণীর প্রতিম বাছা ? সন্তাপ-হরণ । রাজার কুমারী তুমি সুখ-বিলাসিনী, পাইলে কতই দুখ কুটার-বাসিনী । অভাগী শাশুড়ী তোমা, এক দিন তরে, নারিল রাথিতে সুখে, হৃদয় বিদরে । তোমরা দুজনে আজি যাইলে কোথায়, এ রুদ্ধ জনের বল কি হবে উপায় ১