সাময়িকপত্র-সম্পাদনে বঙ্গনারী SG তৎপত্নী ফাল্পনলিনী রায় চৌধরিী ‘নব্যভারতের সম্পাদিকা হন। তাঁহার সম্পাদনায় পত্রিকাখানি ১৩৩২ সাল (৪৩শ বৰ্ষ) পর্যন্ত জীবিত ছিল। শ্ৰেয়সী। ১৩২৯ সালের বৈশাখ মাসে ক্ষিতিমোহন সেন শাস্ত্রীর পত্নী কিরণবালা সেনের সম্পাদনায় শান্তিনিকেতন হইতে এই মাসিক পত্রিকাখনি প্রকাশিত হয়। পত্রিকার কণ্ঠে দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যবাদ সহ কঠোপনিষদের এই শেলাকটি মাদ্রিত হইত : “শ্রেয়শচ প্রোয়শচী মনয্যেমেতসেতী সম্প্রপরীত্য বিধিনিক্তি থািীনাঃ তয়োঃ শ্রেয়ঃ আব্দদানস্য সাধাভািবতি । zf3CV5Rof ́rs 3q èG CeIGETscCVS5 ʼʼ “শ্রেয়ঃ প্ৰেয় সবাইকে পায়। দেখে বেছে’ ন্যায় যে যেটা চায়৷ যে ন্যায় শ্রেয়-সে পায় কল। যে ন্যায় প্রেয়-খোয়ায় মল ৷” --কঠোপনিষদ, ১ম অধ্যায়, ২য় বল্লী, ২য় শেলাক প্রধানত শান্তিনিকেতনবাসিনী মহিলাদের রচনা ‘শ্রেয়সীতে সস্থান পাইত। রবীন্দ্রনাথের অনেক রচনাও ইহাতে প্রকাশিত হয়। এক বৎসর চলিবার পর পত্রিকাখনি “শান্তিনিকেতন’ পত্রের অন্তভুক্ত হয়। উক্ত পত্রের ‘নারী-বিভাগ’- , রাপে কিরণবালা সেনের সম্পাদনায় ১৩৩০ সালের বৈশাখ হইতে পৌষ পর্যন্ত
- ंधशञ्' ऊीदऊ छिळ ।
সেবা ও সাধনা। ১৩৩০ সালের জ্যৈষ্ঠ মাসে যাতিপ্ৰসাদ বন্দ্যোপাধ্যায় ও ইন্দনিভা দাসের সম্পাদনায় এই মাসিকপত্র প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় বর্ষের পত্রিকা একা ইন্দনিভা দাসই সম্পাদনা করিয়াছিলেন। মাতৃ-মন্দির। ১৩৩০ সালের আষাঢ় মাসে এই সচিত্র মাসিক পত্রিকাখনি প্রকাশিত হয়। পত্রিকা প্রচারের উদ্দেশ্য সম্পবন্ধে অন্যতম সম্পাদক অক্ষয়কুমার নন্দী প্রথম বর্ষের শেষে লেখেন : “মেয়েদের মধ্যে সাধারণ রকম কিছ কিছ উপদেশ দেওয়াই এর উদ্দেশ্য ছিল। নিজেদের ইকনমিক জয়েলারী ওয়াকসের বিজ্ঞাপন-প্রচার-এ ব্যবসায়&বন্ধিটকুও এর সঙ্গে যন্ত ছিল। দই তিন সংখ্যা বের হবার পর বোঝা গেল,