সাময়িকপত্র-সম্পাদনে বঙ্গনারী SA করতে পারেন। এমন কি সমাজকে সচেতন করতে পারেন, বিবিধ দরারোগ্য কঠিন ও জটিল রোগ যা আমাদের সমাজ-জীবনকে নানাভাবে বিপন্ন করে ব্যক্তি ও সমাজকে ক্ষয়িষ্ণ করে তুলেছে সে-সম্বন্ধে বিশেষজ্ঞদের সাহায্যে। আর পারেন। জনসাধারণের সাহায্য নিয়ে সমাধানের পথে এগিয়ে যেতে। শােধ সাহিত্যের পসরা DB DBBD DBB DBBBDD DD SuDSDBDBBBB DDDBB DDYBLDB জীবনের সত্যিকারের যে সব সমস্যা ক্রমশঃ জটিল হয়ে ক্ষয়রোগের মতো মানসিক সবাসস্থ্য, পারিবারিক শান্তি ও দাম্পপত্য-জীবনকে নন্ট করছে তার সমাধান করা এবং সমাজ-জীবন থেকে নানাবিধ কু-আচার ও কু-নীতিকে বিদেয় করতে “মহিলা-মহল’ কৃতসঙ্কলপ। ‘মহিলা-মহল’ নামকরণের উদ্দেশ্য নয় পরিষদের এর এলাকা থেকে বহিস্কৃত করা, যে ভাবে যেটকু সাহায্য তাঁদের কাছে পাওয়া যাবে, অকুন্ঠিত এবং কৃতজ্ঞচিত্তে তা” গ্রহণ করা হবে। তবে মেয়েদের উৎসাহ ও শক্তি প্রকাশে যেন বাধা সন্টি না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে এই অ-দলীয় পত্রিকাটি।” ১৩৫৫ সালের ১লা আষাঢ়-সংখ্যা হইতে অঞ্জলি সরকার একাই পত্রিকার সম্পাদিক হন। ১৩৫৬ সালের ১লা ভাদ্র হইতে গীতা বোস “মহিলা-মহল’ সম্পাদনা করিয়া আসিতেছেন। চতুৰ্থ বৰ্ষ, ১ম সংখ্যা (আষাঢ় ১৩৫৭) হইতে ইহা মাসিকে পরিণত হইয়াছে। সংগঠন। ১৩৫৪ সালের ২রা শ্রাবণ এই নামের একখানি পাক্ষিক পত্রিকা শচীন্দ্রনাথ মিত্রের সশপাদনায় প্রকাশিত হয়। পত্রিকার আলোচ্য বিষয় সম্পবন্ধে প্রথম সংখ্যায় এইরপ আভাস দেওয়া হইয়াছে :
- ‘সংগঠন' সাহিত্যিক-ও-সাহিত্য-ঘেষা পত্রিকা হইবে না, ইহা বলাই বাহল্য। জাতির এবং ব্যক্তির অন্তনিহিত শক্তির ও সংযমের যথাযথ বিকাশে যে রচনা সাহায্য করিবে ও যে রচনার প্রয়োজন থাকিবে তাহাই এই পত্রিকায় প্রকাশিত হইবে। ‘সংগঠনের বিশেষ অঙ্গ হইবে “চিন্তয়ন্সি”, সংবাদ সংগ্ৰহ, গঠনকম্পমা-বিবরণ, কম্পমা, সংবাদ, জাতীয় সঙ্গীত ও স্বরলিপি, জাতীয় পদািতক পরিচয় ও প্রশন উত্তর। এতদিভন্ন গঠনকম্পমবিষয়ক নানা প্রশন ও সমস্যা কম্পিমগণের ও বিশেষজ্ঞগণের প্রবন্ধ প্রকাশিত হইবে এবং গঠনকম্পিমগণ যে ভাবধারা দেশে সঞ্জীবিত করিতে চাহেন তাহার দ্রুত প্রচারের জন্য উপযন্ত প্রচারপদ্ধতি ও তাহার জন্য বিশেষ ভাবে লিখিত গান, নাটক ইত্যাদি প্রকাশিত হইবে। জাতিগঠনের মল নীতি ও বিষয়গালির প্রতি দলিট আকর্ষণ করা এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা যাহাতে এই গঠনকৰ্ম্মের সহিত সামঞ্জস্য রাখিয়া চলে তৎপ্ৰতি লক্ষ্য রাখাই “সংগঠনের সম্পাদকীয় মন্তব্যের প্রধান উদ্দেশ্য
इरुंद ।”