৩৬ जाश्नांभो ॥ শুনিয়া স্তষ্ট হইয়া কছিলেন যে পরমেশ্বরের নিকটে এই প্রার্থন ষে এক পুপ্রসন্তান হষ্টয় আপন পিতৃ শক্র গণকে নিপাত করুক, কিয়দিবস পরে ঈশ্বর ইচ্ছায় মাহ আফরিদ বেগম এক কন্যা প্রসব হইল যখন ঐ কন্য। বিবাহের যোগ্য। হইল তখন কুরেন্টুর ভুতপুত্র পসঙ্গ নামে এক জন ছিল তাহার সঙ্গে বিবাহ দিল । z = भमूरछश्रब्रब्र छद्म ७ दामनाझे ॥ কিছুদিন পরে তাহার এক পুত্ৰ হইল তাহার নাম মনুচেহর সাহরাখিলেন তাহাকে দেখিয়া করেদুর এমত আহলাদ হইল যেমত এরচকে পুনরায় পাইলেন। ক্রমে তাহাকে বিদ্যাভ্যাস ও রাজ নীতি ও যুদ্ধ শিক্ষা করাইল, যখন ঐ মনুচেহর যুবক হইল তখন রাজ্যাভিষেক করিয়া তক্তে বসাইয়। আপনি বাদসাহি তাঙ্গ তাহার মস্তকে দিয়া মন্ত্রিবর্গ ও সেনাপতিদিগকে কহিলেন মনুচেহর তোমারদিগের বাদসাহ, তোমরা ইহারি আজ্ঞাবহ ও অধীন হইয়া কৰ্ম্মকরহ, সকলেই ফরেদর আজ্ঞ শিরধাৰ্য্য করিয়া স্বীকার করিল। তদনন্তর ফরেদু কহিলেন যে ভমি আপন মাতামহর বধের পরিবর্তে তাহার শত্রুদিগের নিকটে লও, ইহা কহিয়৷ ফরেদু আপন ভাণ্ডার হইতে সেনাদিগকে বহু ধন দিলেন,এবং নুতন সেনা অনেক রাখিলেন আর অপমরাজ্যে যত প্রধান ও বলবান লোক ছিল সকলকে ডাক। ইয়া যুদ্ধে সহায় হইতে কছিলেন। ছলম ও তুর শুনিল যে এর চের সন্তানকে ফরেদু ভক্তে বাদলা করিয়া বসাইয়া অনেক সেন সংগ্ৰহ করিয়া যুদ্ধের আয়োজন করিতেছে ইহাতে তাহারা অতি ভীত হইয়। দুই ভ্রাত পরামর্শ করিলেন যে এক জেনযুত কিছু রাজভেট যোগ্য দ্রব্য লইয়া করেদুর নিকটে
