পাতা:সাহিত্যে নারী ⦂ স্রষ্ট্রী ও সৃষ্টি - অনুরূপা দেবী.pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
সাহিত্যে নারী ⦂ স্রষ্ট্রী ও সৃষ্টি
১৪৭

“ব্রহ্মানন্দ কেশব চন্দ্র”, অনুরূপা দেবীর ‘জ্যোতিঃহারা ও ‘মন্ত্রশক্তি' উপন্যাস ও “চিত্র দীপ” “উল্কা” “রাঙা শাঁখা”, গল্প সংগ্রহ, ইন্দিরা দেবীর “সৌধ রহস্য”, নিরুপমা দেবীর বিখ্যাত উপন্যাস ‘দিদি’ ছাপা হয়।

 ১৯১৬ খৃষ্টাব্দে কামিনী রায়ের নাটক ‘সিতিমা’ বাহির হয়। সরযূবালা দাশগুপ্তার ‘ত্রিবেণী সঙ্গম’ বইখানিও এই বৎসরের দান। এই বৎসরে রাণী নিরুপমা দেবী নব পর্যায় ‘পরিচারিকা’ পত্রিকার সম্পাদনের ভার নে’ন।

 ১৯১৭ খৃষ্টাব্দে সুবর্ণপ্রভা সোমের ‘সতী সঙ্গিনী’ নামক কাহিনী, ইন্দিরা দেবীর ‘মাতৃহীন’ নামক ছোট গল্পের বই এবং অনুরূপা দেবীর ‘মহানিশা’ উপন্যাস ও ‘মধুমল্লী’ গল্পগ্রন্থ, নিরুপমা দেবীর ‘আলেয়া’ ও ‘অষ্টক’, হেমনলিনী দেবীর ‘তরুতীর্থ’,শৈলবালা ঘোষজায়ার ‘সেখ আন্দু’ পুস্তকাকারে ছাপা হয়েছিল।

 ১৯১৮ খৃষ্টাব্দে অনুরূপা দেবীর ‘রামগড়’ নামক ঐতিহাসিক উপন্যাস, সরলা দেবীর গল্প ‘নব বর্ষের স্বপ্ন’, শান্তা দেবীর বড় গল্পের বই ‘ঊষষী’ এবং উপন্যাস “স্মৃতির সৌরভ”, মণি মৃণালিনী দেবীর ‘সুপ্রভা’, ইন্দিরা দেবীর সর্বসমাদৃত উপন্যাস ‘স্পর্শমণি’ এই বৎসরে পুস্তকাকার ধারণ করে। কাঞ্চনমালা দেবীর ‘রসির ডায়েরী’, শৈলবালা ঘোষজায়ার ‘নমিতা’, ‘সহধর্ম্মিনী’, ‘রত্নমন্দির’, ‘দর্প চূর্ণ’ এই বৎসর বাহির হয়।

 ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে শৈলবালা ঘোষজায়ার ‘আড়াই চাল’, সরোজিনী দত্তের ‘মাধুরী’, রাণী নিরুপমার ‘ধূপ’, চারুবালা সরস্বতীর গল্পের বই ‘সতুর মা’ ও ‘নূতন উপনিবেশ’, হেমনলিনী[১]

  1. পাকুড় রাজকন্যা শৈলাঙ্গিনী দেবী।