পাতা:সাহিত্য-মীমাংসা - বিষ্ণুপদ ভট্টাচার্য্য.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য ও রসতত্ত্ব גטא করিতেছি” এইরূপ শুদ্ধ প্রত্যক্ষজ্ঞান জন্মে না । কিন্তু, “এই যে মহারাজ দুষ্যস্ত, ইনি শকুন্তলা-বিষয়ক রতিমান, যেহতু ইহার ক্ষেত্রে এই জাতীয় বিভাব, অতু ভাব ও সঞ্চারিভাব পরিলক্ষিত হইতেছে”—এই প্রকারে দুস্থ্যস্তে শকুন্তলা-বিষয়ক রতির অকুমানাত্মাক জ্ঞানই উৎপন্ন হইয়া থাকে। এবং সামাজিকগণের যে আনন্দানুভূতি, তাহা এই বিভাবাদি লিঙ্গের দ্বারা দুষ্যস্তরূপী নটনিষ্ঠ রতিস্থায়িভাবের অতুমিতিমাত্র। সামাজিকের অস্তরে রতি প্রভৃতি স্থায়িভাবেব কোনও অব্যবহিত সম্বন্ধই নাই । স্থায়িভাবের অকুমানেই তাহার আনন্দ, তাহার রসবোধ। শুধু ওই অকুমানজনিত আনন্দাতুভূতিরই পারিভাষিক-সংজ্ঞামাত্র। প্রতিবাদিগণ এই স্থলে জিজ্ঞাসা করিবেন : আহকর্তা নটে তো বৃতিপ্রভৃতি স্থায়িভাবের বাস্তব সত্তা নাই । তবে কিরূপে বিভীবাদির দ্বারা স্থায়িভাবের অন্সমিতি প্রামাণিক বলিয়া গৃহীত হইতে পারে ? শঙ্কক ইহার উত্তবে বলেন ; মটরূপ পক্ষে স্থায়িভাবেল বাস্তব সত্তা আছে কি না-আছে—সামাজিকের অনুমিতির দিক দিয়া ঐরুপ সমালোচনার কোন মূল্যই নাই। স্বীকার করিয়া লইলাম—নট প্রকৃতপক্ষে রতি প্রভৃতি স্থায়িভাবের আশ্রয় নহে, সামাজিক কর্তৃক স্থায়িভাবের অন্সমিতি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ; কিন্তু তৎসত্ত্বেও ঐরূপ অতুমিতি যে জন্মিয় থাকে এবং উহার ফলে সামাজিকগণের হৃদয়ে যে অলৌকিক আনন্দাতুভূতি উপলব্ধ হয়, ইহা তো আর অপলাপ করিতে পারা যায় না । সাহিত্যের মুখ্য উদ্দেশু সহৃদয়ের রসোদ্বোধ। ওই উদ্দেশ্য যদি ভ্রান্ত অসুমিতির দ্বারাও সম্ভবপপ হয়, তবে কবিকর্ম সার্থক, ইহা তো স্বীকার করিতেই হইবে । নটে রতির অকুমান ভ্রান্ত হইতে পারে বটে, কিন্তু উহার দ্বারা ‘অর্থক্রিয়া’ বা প্রয়োজন-সিদ্ধির কোনও ব্যাঘাতই ঘটে না । উহা ভ্রম হইলেও সংবাদি-ভ্ৰম, বিসংবাদি-ভ্রম নহে। ভ্রমের দ্বারাও কোনও ১ দ্ব্যস্তাদিতে রত্যানিটে পক্ষে দুগুস্তত্বেন গুহীতে ৰিভাৰাদিভিঃ কৃত্রিমৈয়পি আকৃত্রিমতয়৷ श्रृंशैऐंडछिल्ल क्षिप्झ अत्रुभिठिनावअ]| दलक्स्रा९ अठूोइमाप्न ब्रनः-रेख्णप्ञ-बनशत्राक्छ,भू. ७8।