পাতা:সাহিত্য-রত্নাবলী - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানব-জীবন } ❖5 ዓ বিদায় প্রার্থনা করিতে গিয়া, জামাতা ঘরে প্রবেশ করিয়া বুদ্ধের মুখের দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া বুঝিতে পারিলেন যে তিনি কঁদিতেছিলেন । তিনি শ্বশুরকে জিজ্ঞাসা করিালেন,-“আপনাকে এতটা উত্তেজিত দেখিতেছি, তাহার কারণ কি ? আপনি কঁাদিতেছিলেন কি ?” উত্তবে তাহার শ্বশুর। বলিলেন,-“অনেক বৎসর গত হইল। যখন আমাদিগের বিষয় সম্পত্তির ভাগ হয় তখন একখানি কুড়ালি, যাহা আমি অতিশয় ভালবাসিতাম, পাছে আমার ভাগে না পড়ি যা ভ্ৰাতার ভাগে পড়ে, এই ভয়ে আমি তাহা অগ্ৰেই লুকাইয়াছিলাম। এখন সেই কথা মনে হইয়া আমার যারপর নাই যাতনা হইতেছে, কেন আমার ভাইকে আমি প্ৰবঞ্চনা করিয়াছিলাম ? ভাই এখন আর ইহজগতে নাই, আমি ত আর তার ক্ষতি পূবণ করিতে পারিব না। এই অনুতাপে আমি কঁাদিতেছি।” চল্লিশ ২ৎসর পরে একটী পাপ স্মরণ করিয়া এরূপ অশ্রষ্টপাত করা কি কোন ও ইত্যর প্রাণীর পক্ষে সম্ভব, ইহা মানবেরই উচ্চ उदित । এইরূপ আত্ম-প্ৰসাদের উচ্চ তাও কেবল মানবে সম্ভব । কোন ও সৎকাৰ্য্যের অনুষ্ঠান করিলে মনে যেরূপ আনন্দ হয়, সেরূপ আনন্দ ইত্যর প্রাণীতে সম্ভাবে না । ইহার একটী দৃষ্টান্ত BDBTOSJSDuuDB DBDB DBD DBBBD DS KDSSYDD সমুদ্রের জল জমিয়া তুহিন-শিলাময় হইয়া যায়। তখন সহরের লোক সেই তুহিন-রাশির উপরে শ্লেজনামক গাড়ী লইয়া ক্রীড়া করিতে যায়। কিন্তু সে দেশে মধ্যে মধ্যে এক প্ৰকার