পণ্ডিতবর ঈশ্বরচন্দ্ৰ বিদ্যাসাগর। VSN) অবস্থত হইলেন, এই দীর্ঘকালের মধ্যে তিনি জীবনের কত পথেই ভ্ৰমণ করিয়াছেন, কত প্ৰলোভনের সহিত সাক্ষাৎকার হইয়াছে, কত পাপের দ্বার উন্মুক্ত দেখিয়াছেন, কিন্তু কিরূপে শিশুর ন্যায় সরল, অকপট, হৃদয়টি লইয়া চলিয়া আসিলেন!। ইহা কি আশ্চৰ্য্যের বিষয় নয় ! তঁাহার যৌবনকালে কলিকাতার কি ভয়ানক অবস্থা ছিল ! আমরা বাল্যকালে এই কলিকাতা সহরকে যাহা দেখিয়াছি, তাহা এখন স্মরণ করিতেও হৃদয় BBBB S YDSS SDBD S SDBB DD DBDB DBD DBBBDBDS DDLS DB করিলেন, অথচ পাপপঙ্ক তঁহার আত্মাতে লাগিল না ? এরূপ ধৰ্ম্মে অনুরাগ কিরূপে রাখিলেন, যাহাতে তাহার চিত্তটি চিরদিন সরল ও সত্যানুরাগী রহিলা ? জীবনের মহৎ লক্ষ্যের প্রতি ঐকান্তিক অভিনিবেশ ইহার কারণ ৷ প্ৰত্যেক মহামনা ব্যক্তির জীবনে এই ঐকান্তিক অভিনিবেশ দেখিয়াছি । যে আকাশের তারার দিকে চাহিয়া পথ চলে, সে কি পথের দুই ধারে কি আছে, তাহার সংবাদ পায় ? তেমনি র্যাহারা ধৰ্ম্মের মহা নিয়মের প্রতি দৃষ্টিকে নিবদ্ধ করিয়া এই সংসার পথে চলিয়া থাকেন, এখানকার পাপ প্রলোভন কি তঁহাদের দৃষ্টিগোচর হয় ? আমরা সকলেই চলিবার সময় নীচের দিকে দেখি, আমাদের মধ্যে মাঝে মাঝে দুই চারি জন তারা-দেখা লোক না জন্মিলে আমাদের গতি কি হইত ? আমি নির্জনে বসিয়া যখন এই তারা-দেখা লোকদিগের বিষয় ভাবি, DDD DDDD DDDD DDBD BDS iB DBB DBDDBB BD BBkBBBBBt YSDB DDBDB BBB BBB DDBDBB uBDBD DDDD DDDD S চিন্তা করিয়া দেখ বিদ্যাসাগর মহাশয় বঙ্গদেশে কি সৌরভ মাখাই দিয়া গিয়াছেন, যাহাতে আমাদের চিত্ত ভরপুর হইয়া রহিয়াছে। পৃথিবীর হাতে এমন কোনও রজজুনাই যাহাতে এই তারা-দেখা লোকদিগকে বাধিত পারে। ইহারা মুক্ত জীব। ইহারা গৃহধৰ্ম্ম করিয়াছেন, বিষয় ব্যাপারে লিষ্ট থাকিয়া N
