পাতা:সাহিত্য-রত্নাবলী - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধুদের সাক্ষ্য। qo ছিলেন যে, নিজেরা একবার তলাইয়া দেখিবেন সত্যের ভূমি কিছু পাওয়া যায়। কিনা ; এবং জীবন মরণ পণ করিয়া এই ব্রতসাধনে নিযুক্ত হইয়াছিলেন। ইহাদের ব্যাকুলতা ও দৃঢ়প্ৰতিজ্ঞতার বিষয়ে চিন্তা করিলে স্তন্ধ হইয়া থাকিতে হয়। বুদ্ধ প্ৰতিজ্ঞা করিয়া বলিলেন, “যে আমার শরীরের অঙ্গ সকল খসিয়া পড়ুক, কীটে এ দেহকে ক্ষত বিক্ষত করুক, তথাপি আমি এই বোধিদ্রুমের তল হইতে উঠিব না ; আলোক পাইতেই হইবে”। যীশু মানসিক যাতনাতে অভিভূত হইয়া চল্লিশ দিন, চল্লিশ ब्रांख्रि, ऊद्रा भ८१) অনাহারে পড়িয়া রহিলেন, সত্যের সাক্ষাৎকার না। হইলে উঠিব না। মহম্মদ হরা পাৰ্বতের গহবরে পড়িয়া চিন্তা করিতে করিতে এমনি উন্মত্তপ্রায় হইয়া উঠিলেন, যে বলিলেন, “সত্যের আলোক না পাইলে এ প্ৰাণ রাখিব না,” এই বলিয়া গিরিপৃষ্ঠ হইতে লম্ফ দিয়া আত্মহত্যা করিতে উদ্যত হইলেন। চৈতন্য এতই ব্যাকুল হইয়াছিলেন যে-“কৃষ্ণ রে বাপ রে ! দেখা দে রে’ বলিয়া কঁাদিয়া গয়াতীর্থের পথে বাহির হইয়াছিলেন ; এবং নবদ্বীপেও সময়ে সময়ে মাটিতে পড়িয়া এরূপ মুখ ঘাঁসিতেন যে মুখ দিয়া রক্ত নিৰ্গত হইত। সত্যের সাক্ষাৎকার লাভের জন্য এরূপ ব্যাকুলত কি সাধারণ মানুষের হয় ? এই স্থানেই kBDBBD BDBBDDDSS S BBDBD D DBBDBDB BBuBD DBBDS DS DDD অবলম্বন করিয়া সন্তুষ্ট ছিল, তাহাতে অতৃপ্ত হইয়া ইহারা চিন্তাসাগরে ঝাঁপ দিয়াছিলেন এবং অতলে ডুবিয়া মহামূল্য সত্য উদ্ধার করিয়াছিলেন। সিসিলি দ্বীপস্থ প্ৰাচীন সাইরেফিউজ নগরে আর্কিমিদিস নামে একজন মহাপণ্ডিত ছিলেন ; তাহার বিষয়ে এরূপ কথিত আছে যে, তিনি একবার একটা বৈজ্ঞানিক সমস্যার মীমাংসার জন্য কয়েকদিন চিন্তিত ছিলেন। এক দিন স্নানাগারে মান করিতে গিয়া জলের টবের মধ্যে বসিবামাত্ৰ ঐ মীমাংসাটী তাহার অন্তরে প্রতিভাত হইল। তখন সেই তত্ত্ব অনুভব