পাতা:সাহিত্য-রত্নাবলী - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 मङ्ङिा-द्रङ्गादब्जी । মানব এতদূর আসক্ত হইতে পারে যে কোনও জীব অপর জীবের প্রতি এত আসক্ত হইতে পারে না । এই আধ্যাত্মিকতা মানব-প্ৰকৃতির এক গুঢ় রহস্য। মহাত্মা যীশুর প্রচারিত স্বৰ্গ রাজ্যের দৃষ্টান্ত উল্লেখ করা যাইতে পারে। এই স্বৰ্গ রাজ্যের প্রকৃতি যে কি তাহা ধারণা করা কঠিন । এই মাত্র বুঝা যায় যে ইহা মানব-সমাজের একটি আকাঙ্ক্ষিত উন্নত অবস্থা মাত্র যাহাতে মানব ঈশ্বরের অধীন হইবে। কিন্তু এই সূক্ষ্ম অতীন্দ্ৰিয় পদার্থের প্ৰতি যীশুর মনের কি প্ৰগাঢ় অভিনিবেশ ! এই স্বৰ্গ রাজ্য পৃথিবীতে আনিবার জন্যই তিনি লালায়িত ছিলেন । আহারে বিহারে নিয়তই DD DDD DDDBB BDDDDBD DBDBB DBB gBBDBS gEB BBDBB BBDDD তিনি জীবন উৎসর্গ করিলেন । বুদ্ধের নির্বাণ ধৰ্ম্ম কি ? তাহা তিনিই জানিতেন। কিন্তু দেখিতে পাই যে ইহার জন্যই তিনি সমস্ত পরিত্যাগ করিয়াছিলেন। রাজপুত্ৰ হইয়া ভীক্ষু হইয়াছিলেন। সৰ্ব্বস্ব পরিত্যাগ করিলেন—উঠতে বসিতে নিদ্রাতে জাগরণে সৰ্ব্বদাই ঐ বিষয়। ইহা বলিলে কিছুই অত্যুক্তি হয় না যে মানব ইতিবৃত্তে যে সকল মহাজনের জীবনচরিত আমরা দেখিতে পাই, তাহারা সকলেই এইরূপ কোন না প্ৰবল আকাজক্ষার গুণেই মহত্ব লাভ করিয়াছিলেন । যে হৃদয়ে কোনও মহৎ আকাজক্ষা থাকে না, তাহা জীবনের উচ্চ ভূমিতে উঠিতে পারে না ; অনিবাৰ্যরূপেই ধূলাতে লুটায়। যে পরিমাণে হৃদয়ে আধ্যাত্মিক আকাঙ্ক্ষা ও উচ্চ আদর্শ কাজ করে, সেই পরিমাণে মানবের মনুষ্যত্ব হয়। আধ্যাত্মিক আকাজক্ষার দৃষ্টান্ত যে কেবল ধৰ্ম্মপ্ৰবৰ্ত্তক মহাজনাদিগের জীবনেই দেখা যায় তাহা নহে, রাজনৈতিক, সকল বিভাগেই এরূপ উন্নত আদৰ্শগ্ৰস্ত লোক দুষ্ট হইতেছে। জোসেফ ম্যাটসিনির কথা