BDDBDBDSDB DDDDS S SSSS LD EBELSSSqSS LLEBL به پی প্ৰাণীয় বংশ লোপ হয় না । বংশ রক্ষার জন্য এই সবল প্ৰাণীদিগকে চেষ্টাও করিতে হয় না, প্ৰাকৃতিক সুব্যবস্থাতেই দুর্বল প্ৰাণীদিগের বংশ অক্ষুন্ন থাকে। যাহারা নিঃসহায় তাহারা স্বভাবতঃই এত অধিক সস্তান প্রসব করে ষে, আকস্মিক উৎপাতে ও বলশালী শত্রুর উপদ্রবে বহু সন্তানের বিনাশ হইলেও যাহা অবশিষ্ট থাকে, তাহা বংশ রক্ষার পক্ষে প্রচুর হয়। রাত্ৰিতে আলো জালিলে যে এক প্রকার সবুজ রঙ্গের ক্ষুদ্র পতঙ্গ প্ৰদীপের চারিদিকে ঘুরিয়া বেডায়, পাঠক অবশ্যই তাহ দেখিয়াছেন । ইহাদের শত্রু অনেক,-নানা জাতীয় পক্ষী ইহাদিগকে খুজিয়া বাহির করিয়া ভক্ষণ করে ; ইহা ছাড়া পীপিলিকা ভোক ইত্যাদি প্ৰাণিগণও এই “গুলিকে নিকটে পাইলে বিনষ্ট করে। প্ৰসিদ্ধ বৈজ্ঞানিক, হক্সলি সাহেব হিসাব করিয়া বলিয়াছিলেন, এই শ্রেণীর ক্ষুদ্র পতঙ্গগুলি হইতে এত অধিক সন্তান জন্ম গ্ৰহণ করে যে, একটি মাত্র পতঙ্গের সন্তান সন্ততি তিন মাসের মধ্যে পৃথিবীর জনসংখ্যার প্রায় অৰ্দ্ধেক হইয়া দাড়ায় । সুতরাং দেখা যাইতেছে, এই ক্ষুদ্র প্রাণীদের জন্মের হার যেমন অধিক মৃত্যুর হারও ঠিক তদনুরূপ অধিক, এই ব্যবস্থায় জন্মমৃত্যু সমান তালে চলে বলিয়া, এই শ্রেণীর প্রাণীদিগের বংশ লোপ ঘটে না। কেবল ক্ষুদ্র পতঙ্গগণই যে, অধিক সন্তান প্রসব করে, তাহা নহে। যে প্রাণীর মৃত্যুর হার অধিক, তাহাদের জন্মের হারও স্বাভাবিক নিয়মে আপনা হইতেই অধিক হইয়া দাড়ায়। শশক অতি নীরিহ প্ৰাণী, মাংসাশী প্ৰাণিমাত্রেরই ইহারা ভক্ষ্য । এই কারণে ইহাদের মধ্যে মৃত্যুর হার অত্যন্ত অধিক। বংশ অব্যাহত রাখিবার জন্য ইহাদের জন্মের হারও অত্যন্ত অধিক হইয়া দাড়াইয়াছে। শশক মাত্রেই প্ৰতি বৎসরে চারিবার শাবক প্রসব করে এবং প্রত্যেক বারে পাঁচ ছয়টি করিয়া শাবক জন্মগ্রহণ করে। পক্ষান্তরে যে সকল প্ৰাণী নিজের দৈহিক বল বা বুদ্ধির সাহায্যে আত্মরক্ষা করিতে পারে, তাহদের মধ্যে আকম্বিক মৃত্যু অতি অল্পই দেখা যায়। কাজেই ইহাদের যে সকল সন্তান জন্মে, সেগুলি প্ৰায়ই দীর্ঘ জীবন লভে করিয়া বংশের ধারা অক্ষুন্ন রাখিতে পারে । এই কারণে ইহাদের সস্তানের সংখ্যাও “অল্প হয়। মানুষ বুদ্ধিমান প্ৰাণী ; বুদ্ধি * প্রয়োগ করিয়া শত্রুর BDBD DEES S BBBBDS SSzLLLS DDDBD DDD BDD প্ৰাণীদিগের তুলনায় बीनक कम হয়। হস্তী বুদ্ধিমান ও বলশালী প্ৰাণী ; এই কারণে
