বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৪৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4-3 პტდტ সাহিত্য-সংহিতা । ৫ম খণ্ড, ১১:১২শ সংখ্যা ৭ প্ৰবন্ধান্তরে আমি প্ৰমাণ করিতে, চেষ্টা করিয়াছি যে সমালোচনার দুই প্রকার পদ্ধতি বা রীতি অধুনা স্বীকৃত হইয়া থাকে। তাহার একটীির ‘নাম, বিচার ; অপরটির নাম, বিবৃতি। ক্লাব্যকলার বিচারকাৰ্য্য এত অনিশ্চিতফলোপধীষ্মক, এবং এত গভীয় জ্ঞানসাপেক্ষ, যে সেরূপ বিচার করিবার শক্তি এবং স্পৰ্দ্ধা আমার নাই। অধিকন্তু, বিচারিত অপেক্ষা উচ্চভূমি অধিকার না করিলে বিচারকের কার্য্য কখনও যথাযথ প্ৰর্তিপালিত । হইতে পারে না ; এস্থলে তাহা কল্পনাতীত। কিন্তু বিবৃতিমূলক সমালোচনা "পাঠক মাত্রেরই একরূপ সাধ্যায়ত্ত। বিবৃতির অর্থ ব্যাখ্যা, সৌন্দৰ্য্যের উন্মোচন SDD DBDDS S BDiBB SBDDuuDB DBDDBD DDi iYBBBD BB SDD g উপভোগ তাহায় অবলম্বন। সেরূপ সমালোচনাও ও উপস্থিতক্ষেত্রে দুঃসাহসের পরিচায়ক, এবং বহুদিন সংঙ্কল্প করিলেও তাহাতে প্ৰবৃত্ত হইতে পারি নাই । ইতিমধ্যে অধ্যাপক সমাদার “সারকথা” নাম দিয়া মহারাজাধিরাজের গ্ৰন্থ হইতে কয়েকটী মূল্যবান উপদেশ চয়ন করিয়া পাঠক সমাজে উপহার দিয়াছেন। ভারবি ‘বলিয়াছেন “বিষম্যোপি বিগাহিতে নয়ঃ কৃতাঁতীৰ্থঃ পয়সামিবাশয়ঃ। সত্নতত্র বিশেষ দুর্লভঃ সদুপন্যাস্ততি কৃত্যবত্মীযঃ” ৷ যোগীন্দ্র বাবুর এই সদৃষ্টান্তে ও পথপ্রদর্শকতায় মাদৃশের পক্ষে উক্তরূপ উদ্যম সুকর হইয়াছে। এদেশে লক্ষ্মী ও স্বরস্বতীর মধ্যে বিবাদবিষয়ে চিরদিন এক প্রবাদ চলিয়া আসিতেছে। বীণাপুস্তকমণ্ডিতহস্তা বাদেগৰী চিরদিন আপন সেবককে কমলদলবাসিনী কমলার অনুগ্ৰহ হইতে দূরে রাখিতে যেন যত্নপর। পক্ষান্তরে, লক্ষ্মীর বরপুত্র যদি বাগেদিবীর কৃপাভাজন হয়েন, বাণীর একনিষ্ঠ সেবকেরা তাহাতে যেন চঞ্চল হইয়া উঠেন, তাহদের অনন্যসাধারণ অধিকারের অপহব হইল মনে করেন। মহারাজাধিরাজ বাহাদুরের গ্ৰন্থরাজি আজও যে যথাযোগ্যভাবে পৰ্য্যালোচিত হয় নাই, ইহা তাহার অন্যতম কাবু” । । বিখ্যাত ভাবুক কবি ও সাহিত্যিক শ্ৰীযুক্ত চিত্তরঞ্জন দাশ তাহার সম্প্রতিপ্ৰকাশিত “রূপান্তরের কথা” শীর্ষক প্রবন্ধে বলিতেছেন, “সকল কল্পনার উদ্দেশ্য সম্বষ্টি, সকল কল্পনার ভিত্তি রসসাধন! সুতরাং সকল রসের আকর ষৈ রসময়, ه