ফাগুন, চৈত্র, ১৩২৩ 1 ] কালিদাস ও দ্বিতীয় চন্দ্ৰগুপ্ত । করিতে যাইয়া লিখিলেন—“শ্ৰীরামচন্দ্র ভুবি বিস্তুতকীৰ্ত্তিচন্দ্ৰ ম্মেরাস্তচন্দ্র রজনীচরপদ্মচন্দ্ৰ। আনন্দচন্দ্র রঘুবংশসমুদ্রচন্দ্র সীভামনঃকুমুদচন্দ্ৰ নমো নমস্তে।” চারি ছত্ৰ পদ্যে সাতটা আস্ত চন্দ্র। এ কবি মহানাটক গ্রন্থের সংগ্ৰাহক মধুসূদন মিশ্র। এ কেও ইহারা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সময়ের লোক বলিবেন কি ? তৃতীয়তঃ, এযুক্তির আর একটী গুৰুত্তর দোষ-ইহা কালিদাসের অবিবেচনার উপর প্রতিষ্ঠিত”। দেখুন। সমুদ্রগুপ্তই যে গুপ্তবংশের প্রতিষ্ঠাতা ইহা বলিবার জন্য কবি যে শ্লোকটী লিখিয়াছেন বলিয়া ধরিয়া লওয়া হইয়াছে, সে শ্লোকটতে আসমুদ্রক্ষিতীশানাম শব্দটীই কবির লক্ষ্য হইয়া দাড়াইতেছে। অন্য শব্দ গুলি আনুষঙ্গিক মাত্র । তাহা হইলে যাহতে প্ৰথমেই ঐ শব্দের প্রতি প্রধান ভাবে পাঠকের দৃষ্টি পড়ে তেমন করিয়া শ্লোক রচনা করা উচিত ছিল। আসমুদ্রক্ষিতীনাশাম শব্দ শ্লোকের গোড়ায় দিলে তাহা হইত। এখন নজর পড়িতেছে শ্লোকের আদিতে স্থিত সোহহম। এই কথার উপর-কবির নিজের উপর। এটী কবির অভিপ্ৰায়ের অন্তরায়-তাহার অবিবেচনার দৃষ্টান্ত । “আসমুদ্রক্ষিতীশানামানাকরথবক্স নাম। সোহহমাজমশুদ্ধানামাফিলোদয় কৰ্ম্মণাম।” এইরূপ লিখিলে উভয়দিক রক্ষা হইত। এ* অপেক্ষা গুরুতর অবিবেচনার স্থল “শরীরসদাদসমগ্ৰভূষণা” ইত্যাদি ডাক্তার ব্লকের উদ্ধত শ্লোক। এ শ্লোকে কবির যে শশী অর্থাৎ চন্দ্ৰ গুপ্ত তাহাকে তনু প্ৰকাশ বলা হইল। তনু প্ৰকাশ শব্দের অর্থ তনু অর্থাৎ অতি অল্প প্ৰকাশ অর্থাৎ দীপ্তি যার। অতএব এতে বুঝা গেল চন্দ্রগুপ্তের তেজের হানি হইয়াছে। এটী মনিবের অমঙ্গলের সূচক। আবার দেখুন রঘুর ১৯ সর্গে আছে SZS KK BD YuBDDBBDDiSDBDBB BBD L0YY TYY DDD তেমনি । এতে মন্নিবের পাপ ও তাহার প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ সঙ্কট পীড়ার আশঙ্কা জম্মুইতেছে। আবার অষ্টমে আছে ‘নিমিমীল নরোত্তমপ্ৰিয়া দ্বতচন্দ্রতমদেব BDS S SLB DBBS DBDBBD BuSDSKB BDBDD DD BDBBS DDBDB BDDD কথা উপস্থাপিত করিতেছেন । 臀 • d (अब श्ांई যথেষ্ট, আর ৰিলা অনাবশ্যক । ৰাস্তুতঃ ডাক্তার ব্লকের BB BB BDBD BB DDD DDS DDD BDDBDB DDBD gD DD দেখিয়া ভুলিলেন তাহা’আমাদের চৰ্ম্মচক্ষে লক্ষিত হইতেছে না ।
পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৫৪৩
অবয়ব