পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* রাজনারায়ণ বসু হৃদয়ে তাহার সমীপে উপস্থিত হইলাম । তিনি অ’ । সম্বন্ধে এরূপ সম্ভোষ প্রকাশ করিলেন ষে তাহ বর্ণনাতীত ! সেই অবধি বক্তৃতার পর বকৃত সমাজে আম দ্বারা করা হইতে লাগিল । পূৰ্ব্বে সমাজে যেরূপ বস্তৃতা হইত ( সে সকল বক্তৃতাকারীর মধ্যে অক্ষয় বাবু একজন ) তাহার বক্তৃতা জ্ঞানপ্রধান ছিল । আমার উক্ত বক্তৃতা সকলের দ্বারা ব্রাহ্মসমাঞ্জে প্রতিভাব প্রথম সঞ্চারিত হয়, এই গৌরব বোধ হয় আমি দাওয়া করিতে পারি। আমি এরূপ প্রীতিভাবের বস্তৃতা করিতে যে সমর্থ হইয়াছিলাম তাহার একটি কারণ আমার পায়শি শিক্ষা ... “ কার ঠাকুর কোম্পানির পতন হেতু ] দেবেন্দ্র বাবুর আয় হ্রাস BBBBB B BBBBB BBBBBBB BB BBB BBS BBBB BBB অসমর্থ হওয়াতে আমি ১৮৪৮ সালের প্রথমে সমাজের ধ্যাঙ্গয়ের সহিত ( সমাজের কার্য্যের সহিত নহে ) সম্বন্ধ পরিত্যাগ করতে বাধ্য হই, তাছার পর দেড় বংসর বসিয়া থাকি । এই সময়েও পিতৃতুল দেবেন্দ্র বায়ু আমাকে মধ্যে মধ্যে সাহায্য করিতেন।” রঞ্জনারায়ণ যখন ব্রাহ্মসমাজের কার্যে লিপ্ত ছিলেন, তাঙ্ক রই মধ্যে কলিকাতায় মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে খ্রীষ্ট বরোধী আন্দোলনের সন্ত্রপাত হয় এবং হিন্দু হিতার্থী বিদ্যালয়- মে একটি অবৈতনিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি এই সময়ে কিছুকাল এই বিদ্যালয়ের ইন্সপেক্টরের পদে নিযুক্ত হুইয়াছিলেন । T• এই ৰিপালয় প্রতিষ্ঠার বিস্কৃত ৰিৰৱণ সাহিত্য-সাধক-চরিতমালার অন্তর্গত দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরে’ দ্রষ্টব্য।