বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূর্ণিমা প্রকাশ - עיג ভরসা বিস্তর। র্ত্যহাদের ষে বিষ্ঠা আছে, বুদ্ধি আছে, অধ্যবসায় আছে, তাহার পরিচয় তাহারা সেনেট গৃহে প্লারদ্বার দিয়াছেন । বঙ্গদেশের বর্তমান অবস্থায় তাহাদিগকেই চিহ্নিত বা (covenanted) শিক্ষিত ব্যক্তি বলা যাইতে পারে। গবর্ণমেণ্টের গুরুতর রাজকাৰ্য্যের ভার যেরূপ চিহ্নিত (covenanted) কৰ্ম্মচারীর স্বারাই সম্পন্ন হইতেছে—আমাদের ভাষার গুরুতর কার্য্য সেইরূপ উপাধিপ্রাপ্ত যুবকবর্গের দ্বারাই সম্পন্ন হইবে বলিয়া আমাদের আশা ভরসা। এক্ষণে র্তাহাদিগকে এ কার্য্যক্ষেত্রে সৌখিন সৈন্যরূপে (volunteer) পরিণত করিতে পারিলেই আমাদের আশা ফলবতী হয়। জামরা তাহাদের কৃপাদৃষ্টি আকর্ষণ করিবার জন্য যথাসাধ্য ও যথাসম্ভব চেষ্টা ও ষত্ব করিতে ক্রটি করিব না। এক্ষণে র্তাহীদের নিকট আমাদের এই প্রার্থনা তাহারা যেন আমাদিগকে “দেশীয়” বলিয়া আমাদের সঙ্গ ত্যাগ না করেন। পূর্ণিমায় সকল বিষয়েরই আলোচনা হইবে। যে কোন বিষয়ের রচনা উপাদেয় হইবে, তাহাই ইহাতে প্রকাশিত হইবে । তবে সাধারণের অশুভকর ও অরুচিজনক বিষয় ইহাতে প্রকাশিত হইবে না। রচনাদি নির্বাচনের জন্য ইহার সমিতি গঠিত হইয়াছে, সেই সমিতি কর্তৃক নিৰ্ব্বাচিত হইয়া প্রবন্ধাদি প্ৰকাশিত হইবে। খ্যাতনাম লেখকদের রচনা সমিতি কর্তৃক পরম সাদরে গৃহীত হইবে। শিক্ষিত যুবকবৃন্দ অযুগ্রহ কবিয়া পূর্ণিমায় প্রকাশ করিবার জন্য রচনাদি প্রেরণ করিলে সমিতির অভিলাষ ও উদ্যম সকলি সফল হইবে । - পূর্ণিমা’র প্রথম সংখ্যার প্রারম্ভেই ঈশানচক্রের লিখিত “পূর্ণিমা" মামে একটি কবিতা স্থান পাইয়াছিল । কবিতাটি নিম্নে উদ্ধৃত হইল :–