পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধ্যাপ্ত কাম} ني بي হুইবে ।" রাজনারায়ণ জাতীয় সভায় এই প্রস্তাবের বিপক্ষেই উক্ত বকৃত করিয়াছিলেন । তিনি লিখিয়াছেন ঃ ভাষাকে প্রথমে স্বাধীনতা দেওয়া কৰ্ত্তব্য। বৈয়াকরণিক ও আলঙ্কারিকের ভাষাকে প্রথমে নিয়মিত ও সীমাবদ্ধ করিবার নিয়ম সংস্থাপন করেন । ভাষা তাহা তুচ্ছ করতঃ একটি অট্টহাস্থ্য করিয়া আপনার গতিতে চলিয়া স্বায়ু । তবে ভাষা স্বেচ্ছাচারবিশিষ্ট ও উচ্ছঙ্খল অবস্থায় চিরকাল থাকে আমার এমত মত নহে। একটি বিশিষ্ট আ স্কার ধারণ করিলে তাছাকে নিয়মিত করা কৰ্ত্তব্য । { আত্ম-চরিত, পৃ. ১৯৩ ) অ্যান্য কার্য্য রাজনারায়ণ ভারতবর্ষের সর্বাঙ্গীন উন্নতি কামনা করিতেন । এ BBB BBBBB BB BBB BBB BBB BSBBB BS BBBB BBB S প্রেসিডেন্সি কলেজ ও অন্যান্য কলেজের পূৰ্ব্বতন ছাত্রবৃন্দের সামাজিক মেলামেশার ( College Reunior ) জন্য তিমি জগদীশনাথ রায় নামক হিন্দ্র কলেজের আর এক জন প্রখ্যাত সহাধ্যায়ীর সংযোগে একটি বাৎসরিক সম্মিলন' প্রতিষ্ঠা করেন । ইহার প্রথম অধিবেশন হয় ১৮৭৫ সালের ১ জানুয়ারি মহারাজা যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরে মরকত কুঞ্জে’ । এই অধিবেশনে রাজনারায়ণ “হিন্দু অথবা প্রেসিডেন্সী কলেজের ইতিবৃত্ত” পাঠ করেন । এই সম্মিলন কয়েক বৎসব চলিয়াছিল । বাঙালী সাহিত্যিক ও সাহিত্যরসিকদের লইয়। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভবনে যে “বিদ্বজনগণসমাগম” হয় ( ১৮ এপ্রিল ১৮৭৪), রাজনারায়ণও তাহার একজন উদ্যাক্তা ছিলেন। আনন্দমোহন বসু, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতির উদ্যোগে ১৮৭৬, ২৬ জুলাই Indian Association বা ভারত-সভা নামে রাজনৈতিক সভা স্থাপিত হয় ।