পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శ్రీవ রাজনারায়ণ বসু আৰ্দ্ৰ হইতেছিল, তোমার সে রচনা আর আমার নিকট পুরাতন হয় না । আদিম ঋষির রচনার স্থায় তোমায় এ রচনা । ( পত্রাবলী, পৃ. ২৫ ) রাজনারায়ণ বসুর বক্ততা । দ্বিতীয় ভাগ। ১৮৭০ | এপাহাবাল হইতে চারুচন্দ্র মিত্র ১৭৯২ শকে প্রকাশকের বিজ্ঞাপনে লেখেন : “রাজনারায়ণ বসুর বক্তশ" নামক প্রসিদ্ধ পুস্তক প্রকাশিত হইবার পর উক্ত মহাশয় দ্বারা যে সকল বক্তৃত রচিত হইয়াছে, তাহা তাহার অনুমতানুসারে একত্র সংগ্ৰহ করিয়া “রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃত, দ্বিতীয় ভাগ" এই নামে প্রকাশ করিলাম। বোধ হয় ইহা দ্বারাও ব্রাহ্মধৰ্ম্মের বিশেষ উপকার হইত্তে পরিবে । গোপগিরির প্রথম দুই বক্তৃত ব্যতীত অযু যে সকল বক্তৃত। এই গ্রন্থে প্রকাশিত হইল, তাহ পূৰ্ব্বে গ্রন্থাকারে কখন প্রকাশিত হয় নাই । গ্রন্থের শৈষে গ্রন্থকারের রচিত কতকগুলি ব্ৰহ্ম-সঙ্গীতও দেওয়া গেল । * রচনার নিদর্শন ঃ “গ্রন্থ-সকল কি অকপট মিত্র । তাহারা কখন পরে ক্ষ নিন্দ করে না, তাহারা বাস্থে সোঁহাৰ্দ্দযুক্ত আনন্দ প্রকাশ করিয়া মনেতে অপকার আলোচনা করে না । গ্রন্থ হইতে পৃথিবীর পুরাবৃত্তের আবৃত্তি দ্বারা মানুষের শৌয্য, বীর্য, বিদ্যা ও জ্ঞানের মহৎ মহৎ দৃষ্টান্তসকল প্রতীত হয় মনে কি মহত্ব উপস্থিত হয় ! সন্তাপ-নাশিনী মনঃ-শ্ৰী-প্রদায়িনী কবিতা অামারদিগের নেত্র ও আনন্দকে উল্লাসে কি সুশোভিত করে । বিজ্ঞান-শাস্ত্র দ্বার সৃষ্টির কার্য-সকলের নিগূঢ় তত্ত্ব জ্ঞান হইলে কি বিশুদ্ধ আনন্দের সম্ভোগ श्छ ! ধৰ্ম্মোৎপাদ্য বন্ধুতা পবিত্র সুখের আর এক মহৎ কারণ । বন্ধুর সহিত