পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থাবলী ও রচনার নিদর্শন ফলিবে, যখন আমরা স্বাধীন রূপে কঙ্গেজ সকল সংস্থাপন করিতে সক্ষম হুইবে, খৃষ্টান বিবিদিগের উপর নির্ভর না করিয়া স্বাধীন স্ত্রী-শিক্ষাপ্রণালী অবলম্বন করিব, কবিতা ও উপন্যাস ইংরাজী অনুকরণে পরিপূর্ণ না করিয়া আমাদের নিজের প্রকৃতিগত ক্ষমতাকে স্কৃত্তি প্রদান করিব, স্বাধীনৰূপে বিজ্ঞানশাস্ত্রীয় গবেষণা ও আবিক্রিয়া করিতে সক্ষম হইব, স্বাধীনৰূপে উপঞ্জীবিকা আহরণ করিব, অর্থাৎ শিল্প বাণিজ্যে প্রবৃত্ত হইব, ইংরাজী রীতিনীতি অন্ধভাবে অনুকরণ না করিয়া জাতীয় প্রথা যত দূর রক্ষা করিতে পারি তাহ রক্ষা করিয়া নূতন সমাজ গঠন করিতে সমর্থ হুইব এবং কেবল গবর্ণমেণ্টের নিকট বালকবং রোদন না করিয়া আমাদিগের রাশ এমন ভারী করিয়া তুলিব যে, গবৰ্ণমেন্ট আমাদিগের আবেদন গ্রাহ না করিয়া কখনই থাকিতে পরিবেন না ।” বাঙ্গালী ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্ততা । বঙ্গভাষা সমালোচনী কর্তৃক প্রকাশিত । ১৮৭৮ । রাজনারায়ণ ১৩ই বৈশাখ, ১৮০০ শকে লিখিত ‘বিজ্ঞাপনে’ লেখেন : SBBB BBBB BBB BB BBBB BBB BBB BBS C সাঙ্কিত বিষয়ে উপস্থিত মতে বস্তৃ করি ; সে বস্তৃত। করিবার সময় তাহা কাহারও দ্বারা অনুপূৰ্ব্বিক লিখিত না হওয়াতে প্রকাশিত হইতে পারে নষ্ট, কেবল তাহর সার মৰ্ম্ম ন্যাশন্যা ল পেপর ও হিন্দু পেট ফুটা সম্বাদপত্রে প্রকাশিত হইয়াছিল। তৎপর ১৭৯৮ শকের ১৯এ বৈশাখ দিবসে মেদিনীপুরে ঐ বিষয়ে উপস্থিত মতে এক বকৃত করি, তাই লিখিত হইয়া ঐ বৎসরের ৪ঠা অগ্রহায়ণ দিবসে কলিকাতার বঙ্গভাষা-সমালোচনী সভার অধিবেশনে পঠিত হয় । সে অধিবেশনে শ্রদ্ধাস্পদ শ্ৰীযুক্ত বাৰু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর