পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজকৃষ্ণ রায় ও বাংলা-সাহিত্য বঙ্গ-বীণাপাণির ঐকান্ত্রিক সেবা করিয়া যে সকল সাহিত্য-সাধক বাংলা দেশে গ্রালাচ্ছাদনের ব্যবস্থা করিতে সঙ্কল্প করিয়াছিলেন, সম্ভবতঃ কবি এবং সাহিত্যিক রাজকৃষ্ণু বুয়ে তাহীদের অগ্ৰণী : স সময় লোকে BB BBBS BBBB BBB BS BBBB BBBSZSK BBBB BBBB ছুর্দশায় পড়িতে হইয়াছে, শেষ পৰ্য্যন্ত তিনি জয়ী হইতে পারেন নাই । সাহিত্য হইতে নাটক, নাটক হইতে রঙ্গমঞ্চ এবং রঙ্গমঞ্চ হইতে মুদ্রাযন্ত্র ও পুস্তক-প্রকাশ—এগুলি তাহার জীবনের সুখকর পরিবর্তন নছে । ইড়ি চড়াইয়া সাহিত্য-সাধন করিতেন বলিয়া তাহাকে অতি দ্রুত রচনা করিতে হইয়াছে, অসংখ্য পুস্তক তিনি লিখিয়াছেন । বস্তুত: উাতার তুল্য এত অধিক রচনা এত স্বল্পপরিসর জীবন-কালের মধ্যে আর কেহ বাংলা দেশে আজ পর্যন্ত করিতে পারেন নাই। এই কারণেই তাছার অল্প লেখাই সার্থক ও সুন্দর হইতে পারিয়াছে । তাহ প্ৰতিভা বহুমুখী ছিল, গদ্যে, পদ্যে, নাটকে, গল্পে, অতুবাদে, উপন্থাসে র্তাহ সমান হাত DD S gBB BBBB BB BBBS BBBB BB BBBBBSBBBBBB দুর্দশার মধ্যেও তিনি যে মূল বাল্মীকির রামায়ণ ও বেদব্যাসের মহাভারত কবিতায় অতুবাদ করিবার সাহস ও ধৈর্য্য দেখাইতে পারিয়াছিলেন, তাছাতেই তাহার নাম বাংলা-সাহিত্যে চিরস্থ য় হইবার কথা । তবে অপরিচয় ও অজ্ঞতার দরুণই আজিকার ,ালী পাঠক তাহাকে ভুলিতে বলিয়াছে, অবসর-সরোজিনী’ পড়ে । বলিয়াই কবি রাজকৃষ্ণ স্বায়ুকে সে গুনে না, পড়িলে ‘ভূতলে বাঙ্গালি অধম জাতি” প্রভৃতি জাতীয়তামূলক কবিতার কবিকে ভুলিতে পারত না । বাছার উাহাবু কাব্য-গ্রন্থাবলী পাঠ কfরবেন, তাহারাই লক্ষ্য করিবেন যে, উপস্থার অধিকাংশ কবিতাই ভারতের পরাধীনতার জন্ত হা-হুতাশে ওতপ্রোত হইয়া আছে । তাহার কতকগুলি কবিতা এখানে সঙ্কলিত হইল ।