পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্তাত্মকথা * গিরীম পড়িতে পারিত সব চেয়ে ভাল, সুতরাং এ-ভার তাহার উপরেই ছিল, আমার পরে নয়। কবিতার দোষগুণ বিচার হুইত এবং উপযুক্ত বিবেচিত হইলে সাহিত্য-সভার মালিক-পত্র ‘ছায়া’য় প্রকাশিত হইত । গিরীন ছিলেন একাধারে সাহিত্য-সভার সম্পাদক, ‘ছায়া'র সম্পাদক ও “অঙ্গুলী-যন্ত্রে অধিকাংশ লেখার মুদ্রাকর । এ সম্বন্ধে এই আমার মোটামুটি মনে পড়ে । সাহিত্য-সভার সভ্যগণের মধ্যে সবচেয়ে মেধাবী ছিলেন - তি । যেমন ছিল তার পড়াশুনা বেশি, তেমনি ছিলেন তিনি ভদ্র এবং বন্ধুবৎসল । সমজদার সমালোচকও তেমনি ।. ছেলেবেলাৰু লেখা কয়েকটা বই আমার নানা কারণে হারাইয়া গেছে। সবগুলার নাম আমার মনে নাই। শুধু. দুখান বইয়ের নষ্ট হওয়ার বিবরণ জানি । একথামা--"অভিমান’ মস্ত মোট খাতায় স্পষ্ট করিয়া লেখা,--অনেক বন্ধুবান্ধবের হাতে হাতে ফিরিয়া অবশেষে গিয়া পড়িল বাল্যকালের সহপাঠী কেদার সিংহের হাতে । কেদার অনেক দিন ধরিয়া অনেক কথা বলিলেন, কিন্তু ফিরিয়া পাওয়া আর গেল ল{ . . . দ্বিতীয় বই ‘শুভদা । প্রথম যুগের লেখা ওটা ছিল আমার শেষ বই, অর্থাৎ 'বড়দিদি’, ‘চন্দ্রনাথ’, ‘দেবদাস’ প্রভূতির পরে {-- ( “বাল্য-স্মৃতি” : 'ছোটদের মাধুকরী, আশ্বিন ১৩৪৫ ) in Barat Baba’s own words, “My childhood and youth were passed in great poverty. I received almost no education for want of means. From my father I inherited notbing except, as i bei iewe, his restiese spirit and hig keer interegt in literature. The first made me a tramp and sent one out tramping the whole of India quite early, and the second made me a dreamer sli my life. Father was a great scholar, and he had tried his band at.