পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

  • কালকাটা” ও “গুরু-শিষ্ণু সংবাদ” ১৩১৯-২০ সালের যমুনা’য় প্রকাশ করিয়াছিলেন ।

১৩১৯ সালের শেষাদ্ধ হইতে শরৎচন্দ্র যমুনা-সম্পাদক ফণীন্দ্রনাথকে পত্রিকা-সম্পাদনে রীতিমত সাহায্য করতেন । রেঙ্গুল হইতে "যমুনা’র জন্য প্রবন্ধ ও গল্পাদি নিৰ্ব্বাচন করিয়া পাঠাইতেন । ‘যমুনা’য় “রামের সুমতি” ( ফাল্গুন-চৈত্র ১৩১৯ ), পথ-নিৰ্দেশ" (বৈশাখ ১৩২০ ) ও “বিন্দুর ছেলে" (শ্রাবণ ১৩২০ ), এই তিনটি নূতন গল্প উপযুপিরি প্রকাশিত হইবার পর চারি দিকে সাড়া পড়িয়া গেল । রচনার জন্ত বড় বড় পত্রিকাগুলির উপরোধ-অ্যুরোধ রঙ্গুনে শরৎচন্দ্রের SSBBBB SBBBB BBBB S BBBBBB BBBSBBBBB S BBBBBBSBBBB সালের আষাঢ় মাসে প্রথম প্রকাশিত । ইহার অচ্যতম প্রধান কৰ্ম্মী ও মজঃফরপুরের বন্ধু প্রমথনাথ ভট্টাচার্য্যের সনিৰ্ব্বন্ধ অনুরোধে শরৎচন্দ্র SSBBBBBSBS BBBBBB BBBBBB BBBB BBBBSu SBBSBBBB বন্ধুর আহবান উপেক্ষা করিতে পারেন নাই। কিন্তু শেষ পর্য্যন্ত উছ গৃহীত হয় নাই । ভারতবর্ষের পৃষ্ঠায় শরৎচন্দ্রের প্রথম রচনা রিরাজ বে” প্রকাশিত হয়—১৩২০ সালের পৌষ-মাঘ সংখ্যায়। “চরিত্রহীন” ঙ্গিীত না হওয়া সত্ত্বে ও পুনরায় ভারতবর্ষে শরৎচন্দ্রের রচন প্রকাশিত হইতে দেখিয়া যমুনা-সম্পাদক ফণীন্দ্রনাথ সম্ভবতঃ নিচলিত হইয়াছিলেন। যমুনার সহিত শরৎচন্দ্রের সম্পক যাচাতে দৃঢ়ীভূত হয়, এই অভিপ্ৰায়ে তিনি এক নূতন ব্যবস্থা করিলেন । ১৩২১ সালের আষাঢ়সংখ্যা যমুনা’র শেষে "সংবাদ”-বিভাগে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হইল :– "যমুনার পাঠকগণ বোধ হয় শুনিয়া সুখী হইবেন যে, সুপ্রসিদ্ধ ঔপন্যাসিক ও গল্পলেখক ঐযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয় বৰ্ত্তমান মাস হইতে ‘যমুনা’র সম্পাদম-কার্ম্যে যোগদান