পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

懿露 শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পরিবেষণ-পাত্র, তাই জয়ধ্বনি করতে এসেছে তোমার দেশের লোক তোমার দ্বারে • • • আজ শরৎচন্দ্রের অভিনন্দনের মূল্য এই যে, দেশের লোক কেবল যে র্তার দানের মনেfহারিতা ভোগ করেছে তা নয়, তার অক্ষয়তাও মেনে নিয়েছে। ইতস্তত যদি কিছু প্রতিবাদ থাকে তো ভালোই, না থাকলেই ভাবনার কারণ, এই সহজ কথাটা লেখকেরা অনেক সময়ে মনের খেদে ভুলে যায়। যে লেখায় প্রাণ আছে, প্রতিপক্ষ তার দ্বারা তার যশের মূল্য বাড়িয়ে তোলে তার বাস্তবতার মূল্য। এই বিরোধের কাজটা যাদের, তারা বিপরীত পন্থার ভক্ত । রামের ভয়ঙ্কর ভক্ত যেমন রাবণ ! জ্যোতিষী অসীম আকাশে ডুব মেরে সন্ধান করে বের করেন নানা জগৎ না রশ্মিসমবায়ে গড়া, মান কক্ষপথে নানা বেগে আবৰ্ত্তিত। শরৎচন্দ্রের দৃষ্টি ডুব দিয়েছে বাঙালির হৃদয়রহস্তে । সুখে দুঃখে মিলনে বিচ্ছেদে সংঘঠিত বিচিত্র সৃষ্টির তিনি এমন করে * গরিচয় দিয়েছেন বাঙালি যাতে আপনাকে প্রত্যক্ষ জানতে পেরেছে। তার প্রমাণ পাই তার অফুরাণ আনন্দে । যেমন অন্তরের সঙ্গে তারা খুসি হয়েছে এমন আর কারো লোয় তারা হয় নি। অন্ত লেখকেরা অনেকে প্রশংস। পেয়েছে, "ি সৰ্ব্বজনীন হৃদয়ের এমন আতিথ্য পায় নি । এ বিস্ময়ের চমক নয়, এ প্রীতি । অনায়াসে যে প্রচুর সফলতা তিনি পেয়েছেন, তাতে তিনি আমাদের ঈর্ষাভাজন । অাজ শরৎচন্দ্রের অভিনন্দনে বিশেষ গৰ্ব্ব অতুভব করতে পারভূম যদি তাকে বলতে পারতুম তিনি একাত্ত আমারি আবিষ্কার । কিন্তু তিনি কারে স্বাক্ষরিত অভিজ্ঞানপত্রের জন্তে