বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীনচন্দ্র দাস কবি-গুণাকর যথা মেঘে নব বাঞ্জি হ’ল বৰুষণ--- তা সব বর্ষিমু অশ্রু বিরছে তোমার । “পল্বলের চারু ভ্ৰাণ নবায়ুবর্ষণে, অৰ্দ্ধ বিস্ফারিত কিম্বা কদম্বের ফুল, ময়ূরের কেকারব, তোমার বিহনে অসহ হইল, মোরে করিল আকুল । “মেঘের গর্জনে গুহ হয়ে ধ্বনিময় জাগাইত পূৰ্ব্বস্তুতি ব্যথিয় হৃদয়, বারিদ-নিনাদে পূৰ্ব্বে যবে, মুবদনি, কঁাপি ভয়ে অঙ্কে মম পড়িতে আপনি ।

  • বারিসিক্ত ভূমি হ’তে উঠিত নীহার আরক্ত কন্দলীফুল অাবরি সঘন,— মনে হ’ত, যেন চারু নয়ন তোমার বিবাহের হোম-ধুমে আরক্তবরণ ।

“দূর হতে হেরি ওই পম্পা সরোবর পথশ্রমে যেন নেত্র পিপাসু আ মার, মঞ্জুল বধুলপুঞ্জে পূর্ণ চারি ধার, ঈষৎ নড়িছে মাঝে সারসনিকর } “তোমার বিযোগে, প্রিয়ে, মুনিমনোহর পম্পাফুলে নিরখিমু সতৃষ্ণ নয়নে