বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীনচন্দ্র দাস ও বাংলা-সাহিত্য X a বিহরিছে চক্ৰবাক চক্রবাকী সনে, এ উছার মুখে দিয়ে কমলকেশর।

  • পম্পাতটে ওই ক্ষুদ্র অশোকলতায় কুস্বমস্তবক-স্তন-নমিত শরীর, আলিঙ্গিতে গিয়াছিম ভাবিয়া তোমায়, কাদি নিবারিল মোরে লক্ষ্মণ সুধীর ।
  • কন ককিঙ্কিনী-বুব শুনি এ বিমানে যুথ-কলরব-ভ্ৰমে সারসনিকরে উড়ি গোদাবরী হ’তে আসিছে এখানে, আগ বাড়াইয়া যেন লইতে তোমারে ।
  • ওষ্ট পঞ্চবটী, হোর বহুদিনে ষারে পুলকে হৃদয়, যথা বাল সন্ধকারে পোষিলে কোমল কক্ষে ঢালি জলধার ; উৰ্দ্ধমুখে চাহে সেই পোষণ কযুঃসার ।

“হেথ গোদাবরী-তীরে বেতসকুটীরে মুগয়াস্তে কোলে তব কণ্ডু বা নির্জনে রাখি শিল্প শুইতাম , তরঙ্গ-সমীরে জুড়াইত শ্রম মম, পড়িতেছে মনে । "ভ্র্যভঙ্গে যাহার কোপে মঙ্গুষ নৃপতি হাৱাইলা ইন্দ্রপদ, অস্তে বরিষার