এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
१० নবীনচন্দ্র দাস কবি-গুণাকর ছায়াদানে পথশ্ৰম করিতেছে দূর দিতেছে ক্ষুধিত জুমে ফল সুমধুর।
- ওই চিত্রকূটগিরি পড়িছে নয়নে,— শৃঙ্গে মেঘ, গুচামুখে নিষ্কৃ"র্ঝঙ্কার, শৃঙ্গে পুলিনের পন্থ তুলি, বরাঙ্গনে, উন্মুক্ত বৃষভ যেন ছাড়িছে হুঙ্কার!
“চিত্ৰকুট-উপকণ্ঠে প্রসন্নসলিল শুভ্ৰধারা ওই নদী নামে মন্দাকিনী, ক্ষীণ রেখা প্রায় দূরে শোভে প্রবাহিণী, বনভূমি-কণ্ঠে যেন মুকুতার মালা । “প্ৰফুল্ল তমাল ওই দেখ গিরি-তলে, সুরভি পল্লবে যার গড়ি অলঙ্কার পরাইচু কর্ণে, দোলাইয়। কুতুছল যবান্ধুর সম শুভ্র কপোলে তোমার । “মহৰ্ষি অত্রির এই পুণ্যতপোবন জীবস্তু প্রভাবে যার হেথা জ্ঞস্তুগণ নিবাসে, বিনীত সবে বিনা দণ্ডভয়, বিনা পুষ্পে দেয় ফল পাদপনিচয় ।
- এই বনে অনস্বয় নিজ তপস্তায় মুনিগণ-স্নান হেতু আনিল গঙ্গায়,