বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总& নবীনচন্দ্র দাস কবি-গুণক । কোথাও বা শরদের শুল্ল অভ্র দলে ভেদি ক্ষ্মেণ নীলাকাশ হ’তেছে লক্ষিত । "ধবল ভবেশ-অঙ্গ বিভূতি-ভূষিত রহিয়াছে যেন কৃঞ্চভুজঙ্গে বেষ্টিতএ রূপে কতই রূপ হের, বর মনে, ধরেন জাহ্নবী মিলি যমুনার সনে ।

  • এ হেম সঙ্গমস্থলে গঙ্গা-যমুনার, তত্ত্বজ্ঞান অভালেও যদি কোন জন অবগাড়ি দেহ, হয় সুপবিত্ৰ-মন, মরণে না হয় তার জন্ম পুনৰ্ব্বার ।

“ওই গুহকের পুরী, ত্যজি শিরোমণি যথায় বাধিয়াছিতু শিরে জটাভার ; সুমন্ত্র কন্ধিয়া ছিল কাদিয়া তখনি— কৈকেয়ি, মনের সাধ মিটিল তোমার !’

  • যে সরের কেমপদ্ম-পরাগ উরসে ধরে যক্ষমারী, সেই মানস সরসে ‘জন্মিলা সরযু নদী বেগে পরকাশ,

পরমাত্মা হ'তে যথা বুদ্ধির বিকাশ । “এই যে সরযু নদী বহিছেন ধীরে অযোধ্যায়, ঘুপরাজি শোভে তার তীরে ;