গ্রন্থাবলী ግ প্রতিবিম্বে' প্রকাশিত হয়। এই প্রবন্ধে ‘দুঃখসঙ্গিনী সম্বন্ধে তিনি যে মন্তব্য করিয়াছেন, তাহ নিয়ে উদ্ধত হুইল :- - . সরোজিনী’ ও ‘প্রস্থিভা’ পড়িতে পড়িতে আমরা "খসঙ্গিনীকে স্থলির গিাছিলাম। "খাদিনীতে ভাৰ্য্য गऔठ मॉरें, चर्शिी ब्रफ़ कहे, शदम मांहे, ब्रङॉब्रङि माहें ; ऐशरऊ शझर्श्इ चक्ष्खल, रुमाश्व्र ब्रख् ७ caथ छिप्न थाङ्ग किङ्कदै মাই। দুঃখলঙ্গিনীর বিষয় আমরা এই বলিতে পারি, তাহার ভাষা অতিশয় মিষ্ট। তিনি যেখানে কিছু বর্ণনা করিয়াছেন, । সেইখানকার ভাষাই মিষ্ট হইয়াছে। তবে একটি কথা স্বীকার । করিতে হয় যে, ঙাহার ভাবের মাধুর্ঘ্য অপেক্ষ ভাষার মাধুর্ঘ্য অধিকতর মন আকর্ষণ করে। এই পুস্তকের মধ্য হইতে আমরা । অনেক মুঙ্গর পংক্তি তুলিয়া দিবার মানস করিয়াছিলাম, কিন্তু বাহুল্য ভয়ে পাfরলাম না । ‘দুঃখসঙ্গিনী’ পুস্তকথামি বৰ্ত্তমানে দুষ্প্রাপ্য। ইহার এক খণ্ড বিলাতের ইণ্ডিয়া আপিস লাইব্রেরিতে আছে । ‘বান্ধব' ( পৌষ ১২৮২ ), ‘আর্য্যদর্শন’ (ফাল্গুন ১২৮৩) ও ‘বঙ্গদর্শনে’ (ফাৰ্বন ১২৮৯) ছু:খসঙ্গিনী'র দীর্ঘ সমালোচনা প্রকাশিত হইয়াছে। সমালোচনাগুলিতে পুস্তকের বহুলাংশ উদ্ধত হইয়াছে। ২ । ভারতে সুখ ( কবিতা ) । ১২৮২ সাল ( ২৫ ডিসেম্বর ૧હ ) পু. ১৬ । গু৮৭৫ খ্ৰীষ্টাব্দের শেষ ভাগে প্রিল-অব-ওয়েলস ভারতে আগমন করেন । এই উপলক্ষে ‘ভারতে মুখ' রচিত হয় । . ১২৮২ সালের পৌষ-সংখ্য ‘আর্য্যদর্শনে’ ও অগ্রহায়ণ-সংখ্যা “বান্ধবে ভারতে মুখ পুস্তিকার বহুলাংশ উদ্ধত হইয়াছে। ।
