আমন্দ্রচন্দ্র ও বাংলা-সাহিত্য ર૭ সম্পাদিত্ত গ্রন্থ ; আনহ্মচন্ত্রের সম্পাদনায় পঙ্কজিনী বসুন্ধ কবিতা-সংগ্ৰন্থ “স্কৃতিকণা' (১ বৈশাখ ১৩৭৮, পৃ. ১১৬ ) নামে প্রকাশিত इहेञ्चाझिल । BBB BBBBD BBBB BBBHS DDB BB CAt BBD ১৪ই মে “নবযুগ" নামে একখানি পত্রিক প্রচার করিয়াছিলেন । अनिमछऊ 6 दf१ल->ाiदिए57 উনবিংশ শতাব্দীর শেষার্দ্ধে মধুসূদন, বঙ্গলাল প্রভৃতির আদর্শে ংল। দেশে কবি ও কাব্যের প্লাবন আসিয়াছিল । অধিকাংশই পশ্চিমৰঙ্গীয়-পূৰ্ব্ববঙ্গের যে অল্প কয়েকজন প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন, BBB S BBBBS SBBBBBBSB BB BBBB BBB BD সমধিক উল্লেখযোগ্য এক ধুময়ে বঙ্গীয় পাঠক-সমাজ আনহ্মচন্দ্রের কাব্য লইয়া সবিশেষ মাতা মাতি করিয়াছিলেন ; ছাত্র-সমাজ তাহার নীতিমূলক কবিতাগুলি ( পদ্যসার', 'পদ্ধশিক্ষাগার’, ‘কবিতালার ) বিশেষ আগ্রহের সহিত পাঠ করিত । আজুও পর্য্যস্ত র্তাঙ্কার অনেকগুলি সামাজিক, জাতীয় ও ব্রহ্মসঙ্গীত, রচয়িতার নাম-ভুলিয়। আমরা স্মরণ রাখিয়াছি । আনন্দচন্দ্রের সর্বাপেক্ষ বড় গুণ ছিল ভাবাবেগ—তিনি অনর্গল রাশি রাশি কবিতা লিখিতে পারিতেন ; এবং প্রকৃতপক্ষে এই অতিদ্রুতত তাহার কাব্যের পক্ষে মারাত্মক দোষও হইয়া দাড়াইয়াছিল । উাহার কোনও কবিতাই দানা বাধিস্থ গাঢ়বদ্ধ হইবার অবকাশ লাভ করে নাই । রাজকৃষ্ণ রায়ের মত তিনিও স্বদেশ-ভারত-পাগল ছিলেন । আধুনিক নায়ক ( রামমোছন রায় ) পইয়। তাছাৰ ‘ভারতমঙ্গল' নামক মহাকাব্য রচনার প্রয়াসও উল্লেখযোগ্য। তাছার রচিত কাব্যের কিছু কিছু নমুনা উদ্ধত হইল।
