এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
७२ নবীনচন্দ্র দাস কবি-গুণাকর নামিছে কামিনী-লেন সুর-নদী প্রায় গিরি-শিরে সুগভীর বাদ্য-কোলাহলে, উৰ্দ্ধে ঘৃত শ্বেতচ্ছত্র ফেনরাশি তায়, ব্যাপ্ত তাছ। বামা-মুখরূপ শতদলে । বেগভরে ধার রথ সেতুরূপী ঘনে, ক্লেশে সম্বরিয়া তাহ আনিছে ধরায় অশ্বগণ, নিয়ন্ত্রিত বুশুি-অাকর্ষণে, আকুঞ্চিত নাসা আর মত পূৰ্ব্বকায় । নভ: হ'তে গিরি-মুখে মহাকায় কী মাধিছে, চৌদিকে ব্যাপ্ত বারিদমগুলে, যেমতি মৈনাক আদি পলায়িত গিরি বুয়েছে নিশ্চল-পক্ষে শুয়ে সিন্ধু-জলে । আকাশ গমনে অশ্ব সমগামী আতি, উচ্চ নীচ গিরিশৃঙ্গে চলিছে তেমতি, নীচে না লাগিছে খুর ; সিকতে নদীর সমগ্র কুরের চিহ্ন পড়িছে রুচির । সশব্দে নিঝৰ্ব পড়ে আধিত্যকাপত্ত্বে, প্রতিধ্বনি-মুবদ্ধিত গভীর ঘর্ঘরে ধায় বুথ ; মেঘধ্বনি ভাবি উৰ্দ্ধমুখে শুনিছে ময়ূর্বকুল মনের কৌতুকে ।