o ঈশানচন্দ্ৰ ৰক্ষ্যোপাধ্যায় ৪ । বাঙ্গালী টীক গর্টিস (কবিতা) (২৬ জুলাই ১৮৮২ )। পৃ. ৮। . ৫ । চিত্ত ( খ্ৰীতিকাব্য )। ১২৯৪ সাল ( ১৬ মে ১৮৮৭ ) । পৃ. ১৭২ } পুপ্তকাকারে অপ্রকাশিত রচনা ঃ ঈশানচন্দ্রের দুইখানি কাব্য এখনও পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় নাই। এগুলি— · - (১) 'অনন্ত’ (খণ্ডকাব্য)-৯ সর্গে সমাপ্ত। শ্ৰীমন্মথনাথ ঘোষ ইহা বঙ্গীতে (মাঘ-চৈত্র ১৩৪২) মুদ্রিত করিয়াছেন। তাহার শোচনীয় অকালবিয়োগের পরে...কবির অভিগ্নহৃদয় সুহৃদ কবিবর নবীনচন্দ্র সেন মহাশয় উহা স্বরচিত ভূমিকা-সহ সম্পাদিত করিতে প্রতিশ্রত হইয়াছিলেন। কোন অনিবাৰ্য্য কারণবশতঃ এই সঙ্কল্প সিদ্ধ হয় নাই’...কবিবর নবীনচন্দ্রও স্থানে স্থানে শব্দ পরিবর্তন করিয়াছেন। ঈশানচন্দ্র নবম সর্গের শেষ অংশটি সম্পূর্ণ করিয়া যাইতে পারেন নাই, তাহার সংকল্প অনুসারে নবীনচন্দ্র উহ! সমাপ্ত করেনু ।” (২) দেবীতীর্থ –১• সর্গে সম্পূর্ণ। ইহা এখনও অমৃত্রিত * অবস্থায় রহিয়াছে। (বিনোদবিহারী বিদ্যাবিনোদ : “কবি ঈশানচন্দ্রের অপ্রকাশিত কবিতা,” বঙ্গদর্শন, বৈশাখ ১৩১৮ দ্রষ্টব্য )। “পূর্ণিমা’ ঃ ১৩০০ সালের বৈশাখ মাসে ঈশানচন্তে উৎসাহে ও উঞ্চোগে’ ছগঙ্গী সাৰিত্রী যন্ত্র হইতে পূর্ণিমা’ নামে মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। পত্রিকার “স্বচনায় ঈশানচন্ত্র লিখিয়াছিলেন : সকলেরি জীবনে এমন অবসর অনেক থাকে যাহা অতিবাহিত করিবার জন্তু অবলম্বন খুজিয়া বেড়াইতে হয়। বালকে খেলা করে, প্রৌঢ়ে শাস্ত্র জালোচনা করেন, বৃদ্ধে হরিনাম করেন, কিন্তু
পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/৯
অবয়ব