to ब्लॉग्लाँकाँस्छु ¢शूद পত্র ধারা গিণিতভাবে নিজ অভিমত ব্যক্ত করিতেন। ভারতবর্ষে कुकांश ७८इंठांजtशद्र निकांtअङ्ग छछ त्रच्छ बाबङ्ग श्लि । भै बरुमा দূর করিৰার প্রথম উদ্যোগ করেন ভারত সরকারের আইন-সচিব লর্ড মেকলে। পরে আইন-সচিব ড্রিঙ্কওয়াটার বেথুন ১৮৪৯ খ্ৰীষ্টান্ধে দ্বিতীয় বার ইহার জন্ত চেষ্টা করেন। তৃতীয় বার এই উদ্বেগু আইনের পাণ্ডুলিপি প্রচারিত হয় ১৮৫৭ খ্ৰীষ্টাব্দের প্রথমে তৎকালীন আইন-সচিব বঙ্গের পরবর্তী লেফটেনাণ্ট গবর্নর সার জন পিটর গ্রান্ট কর্তৃক। ভারতবাসীরা আইনের উপকারিত অনুভব করিয়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় বারে সরকারের সমর্থন করিয়াছিলেন। বলা বাহুল্য, ইংরেজের প্রস্তাবিত আইনের ঘোর বিরোধী ছিল এবং ১৮৩৬ সনেই ব্যঙ্গ করিয়া ইহার নাম দিয়াছিল ব্লাক অ্যাক্ট বা কালে আইন । অম্লান্ত বারের মত ১৮৫৭ খ্ৰীষ্টাব্দে তাহারা ইহার বিরুদ্ধে ঘোর আন্দোলন আরম্ভ করে। কৃষ্ণাঙ্গদের পক্ষে ভারতবর্ষীয় সভা আইনের সমর্থনে কলিকাত টাউন হলে ৬ই এপ্রিল ১৮৫৭ তারিখে একটি বিরাট জনসভার অনুষ্ঠান করেন। অসুস্থত। নিবন্ধন সভাপতি রাজা রাধাকান্ত দেব স্বয়ং উপস্থিত হইতে না পারিলেও পত্র দ্বারা তাছার অভিমত সভায় জানাইয়াছিলেন। ১০ এপ্রিল ১৮৫৭ তারিখের সংবাদ প্রভাকর পন্থখানির সংক্ষিপ্ত মৰ্ম্ম এইরূপ দিয়াছেন,— 嶼 সকল প্রকার প্রজার বিচারকার্ষ্য এক প্রকায় নিয়মে নিৰ্ব্বাহ করাই রাজার কর্তব্য হয়। শ্বেতাঙ্কদিগের বিচার কেবল সুপ্রিম কোর্টে এবং এতদ্ধেশৱ কৃষ্ণাঙ্গণের বিচার মঞ্চস্থল শালতে হইলে রাজার পক্ষপাত হয়, অতএব প্রস্তাবিত নিয়ম সৰ্ব্ববারেই উত্তম হইয়াছে, ইংরান্ধের যখন এদেশের প্রজারূপে গণনীয় হইয়াছেন ँ उश्च आशंबरिअब অপরাধের বিচার লিমিত্ত স্বতন্ত্র প্রকার লিঙ্গম করা কোন মতেই সম্ভবপর হুইতে পারে না,...।
