পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. es খঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ই তাতেওঁ ৰেং নাই। আর কিছু না থাকুৰ, এগুলিতে মৰাপাতার

১৮৪৬ খ্ৰীষ্টাৰে ললিতা ও মান প্রকাশিত স্থার পর বঙ্কিমচন্দ্র ७शकश्डि काराकृ# ७क बल्ब शक्लिाहे मूिहिणन। ऐगछानद्र मात्रु शःख उिनि श्रेणको इस्त्र अथवा बाँडै गििहे करिश्न, অথবা বঙ্গদর্শনে কচিং কখনও দুই-একটি গাথা অথবা ব্যঙ্গরসাত্মক কবিতা লিথিয়াছেন-পরবর্তী কালে ছন্দোবদ্ধ কাব্যসরস্বতীর সহিত তাহার এই মাত্র সম্পর্ক ছিল। কিন্তু ঘূতি ও মিলের সংশ্রব ত্যাগ করিলেও বঙ্কিমের কবিপ্রকৃতি কখনও স্বধৰ্ম্মচ্যুত হয় নাই; তাহার উপন্যাস মাত্রেই কাব্যধৰ্ম্মী, তাহার গল্প—গষ্ঠকাব্য। বঙ্কিমচন্দ্রের কবিমন বিশেষকে ত্যাগ করিয়া সামান্তকে আশ্রয় করিয়াছিল বলিয়া তাহার হাতে বাংলাসাহিত্য এতখানি ঐশ্বৰ্যমণ্ডিত হইতে পারিয়াছিল । বঙ্কিমচন্ত্রের সাহিত্য জীবন ও কাব্য জীবন ওতপ্রোত হইয়া গিয়াছে। ; অতি শৈশব হইতেই বঙ্কিমচন্ত্রের বাণীপ্রকৃতি প্রকাশের যে স্থযোগ । খুজিতেছিল, ঈশ্বর গুপ্ত-প্রদর্শিত পথে এবং তাছার আশে ডাহা । বার্থকতা লাভ নকৰিলেও নিবন্ধের স্বপ্নভঙ্গ উনেই টাছিল; গীি: রন্থের সন্ধান পাইৰ ভিতরে আগে তখন খুটগাভৰুগিছেঃ “ঈশ্বর গুপ্তের প্রদত্ত শিক্ষার ফল সম্ভবত “স্থায়ী বা বানী' হয় নাই, সেকালের শিক্ষিত সমাজের রুচি ও শিক্ষার মাপকাঠিতে ঈশ্বর গুপ্তের } “ক্লাচ তাদৃশ বিশুদ্ধ বা উন্নত” ছিল না বলিয়াই “র্তাহার শিল্পের অনেকেই তাহার প্রদত্ত শিক্ষা বিস্তুত হইয়া অন্য পথে গমন করিয়াছেন।" বঙ্কিমচন্দ্রও ভিন্ন পথে গমন করিয়া গুরুর ঋণ অস্বীকার করেন নাই। তিনি “ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিতে" লিথিয়াছেন
  • रश्मिकृत : 'ौनवङ् निtइब्र छौरनी ।