পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. * বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যা 彰 খান সে কলাপটৰ কলিক। যে কৰা প্রকার কুলপান ৰুলি **পান মেসেঞ্জলৈলে কলক পাইল । উপরোক্ত রচনা আজিকার দিনে আমার ভীতি ও বিশ্বরের উন্ত্রেক করে। ঈশ্বর গুপ্তের গন্থ-রচনা প্রাঞ্চল ছিল না, কিন্তু বঙ্কিমের রচনা দৃষ্টি তিনিও শস্থিত হইয়া লিখিয়াছিলেন— ইহার লিপিনৈপূণ্য জঙ্গ অত্যন্ত সন্তুষ্ট হইলাম, কিন্তু যেন অভিধানের উপর খধিক নির্ভর না করেন••• । [ दकित्र ]“ब्रामांद्र আৰু সম ৰাম বল আরকাই লৈ ৰি ভাবগুলী প্রকাশার্থ যেন বঙ্কিমভাবা ব্যবহার না করেন...। so বঙ্কিমের এই জাতীয় গদ্য ও পন্থ রচনা ১৮৫৩ খ্ৰীষ্টাব্দের মধ্যেই সম্ভবতঃ সমাপ্ত হইয়াছিল। র্তাহার ললিতা' । পুরাকালিক গল্প। তথা ‘মানস' নামক কাব্যগ্রন্থখানিও ১৮৫৩ খ্ৰীষ্টাব্দের রচনা। ছাত্র-জীবনে বঙ্কিমের উপর দীনবন্ধুরও কিছু প্রভাব ছিল। সংবাদ সাধুরঞ্জন পত্রিকায় প্রকাশিত “মানবচরিত্র" শীৰ্ষক দীনবন্ধুর একটি কবিতা সম্পর্কে বঙ্কিমচন্দ্র লিখিয়াছেন— উহা আমাকে অত্যন্ত মোহিত করিয়াছিল। আমি ঐ ক্ষৰিত আদ্যোপাৱ কণ্ঠস্থ করিয়াছিলাম এবং যত দিন সেই সংখ্যার সংজ্ঞান জীর্ণগলিত না হইয়াছিল, তত দিন উহাকে ত্যাগ করি নাই। সে প্রায় সাতাইশ বৎসর হইল , এই বুলি মধ্যে ঐ কবিতা আর কখন দেখি নাই, কিন্তু ঐ কবিতা আমাকে এমনই ময়মৃদ্ধ করিয়াছিল যে অদ্যপি তাঁহার কোন কোন অংশ স্মরণ করিয়াবলিতে পারি।-দীনবন্ধু মিত্রের জীবনী ।