পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

%૬: नाजिबोस्र t, ১৮৫ খ্ৰীষ্টাম্বের পূৰ্ব বাংলা গন্ত-সাহিত্যের নিতান্তু দুরবস্থা ছিল म । चक्रघ्नन्नङ जिशेिब्रटिश्ञ ১৮৪৬ সালের বঙ্কিমবাবুর বিজ্ঞাপন-পাঠে মনে হয়, এই গল্প-সম্পং জিমখাৰু একাঙ্ক উপেক্ষা করিয়াছিলেন।---সমন্ত লেখাটা পড়িলেই মনে হয়, সাগরী যুগের রঙ্গ এই লেখায় একটুও প্রতিফলিত হয় নাই। সেই অপূৰ্ব্ব গদ্যের প্রসাদগুণের প্রভাব এই বিজ্ঞাপনে প্রকাশ পায় লাই। মনে হয়, গ্রন্থকার সেই গদ্যের প্রভাব তখন অনুভব করেন নাই-প্রত্যুত সেই গল্প একান্ত উপেক্ষাই করিয়াছেন - বঙ্কিম-প্রসঙ্গ, পূ ১২৭, ১৩১ ৷ sy४४ ॐीछेद्मि श्रृंर्षासु दक्षिभद्र मॉश्उिj-मांशनांद्र शंदउँौष्ठ मिमर्थन তার ললিত ও মানস পুস্তকে ও সংবাদ প্রভাকরের পৃষ্ঠায় রক্ষিত আছে। ‘সংবাদ প্রভাকর হইতে কয়েকটি গদ্য ও পন্থ রচনা শচীশচন্থের । বঙ্কিম-জীবনীতে পুনমূত্রিত হইয়াছে; বাকি যতগুলি সংগ্ৰহ কৰিত্তে । পারা গিয়াছে, তাহ বঙ্কিমচন্দ্রের রচনাবলী'র "বিধিধু" খণ্ডে সন্নিবিষ্ট ट्रॅग्नांश् । বঙ্কিমের কনিষ্ঠ সহোদর পূর্ণচন্দ্র বঙ্কিমের বাল্যশিক্ষার বর্ণনা দিতে গিয়া বলিয়াছেন, শৈশবে মেদিনীপুরে অবস্থানকালে তিনি স্থানীয় স্থলের হেড মাস্টার মি: টড, ও স্থানীয় ম্যাজিষ্ট্রেট মি: মলেটের গৃহে খুব বেশী যাতায়াত করিতেন; টড়পত্নী ও মলেট-পত্নী তাহাকে অত্যন্ত স্নেহ করিতেন এবং আপন আপন ছেলেমেয়েদের লই” তাহার সহিত প্রায়ই গল্পগুজব করিতেন। ইহার ফলে তাহার ইংরেজী শিক্ষার ভিত্তিপত্তন একটু দৃঢ় ভাবেই হইয়া থাকিবে। তাহার পর হগলী কলেজে ইংরেজী লিখনে পঠনে বঙ্কিমচন্দ্র এত দূর দক্ষ হইয়াছিলেন যে, পঠদ্দশাতেই বাংলার চর্চা ছাড়িয়া দেন। এই অবস্থায় তাহার মনোবৃত্তি কিরূপ : ছিল, তিনি স্বয়ং পরবর্তী কালে (১৮৭০ খ্ৰীষ্টাব্দে ) বেঙ্গল সোতাল 灣