পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& a বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তারাগ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়, দীননাথ গঙ্গোপাধ্যায়, গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় (তখন উকীল ),—এই স্বধী এবং সাহিত্য-সমাঙ্গে বঙ্কিমচন্দ্র যোগদান করিলেন। বঙ্গদর্শনের লেখক-গোষ্ঠী গড়িয়া উঠিল। যে সৌরমণ্ডলী বঙ্কিম-স্বৰ্য্যকে কেন্দ্র করিয়া দীর্ঘকাল বাংলার সাহিত্যাকাশে প্রদীপ্ত প্রভায় বিরাজ করিয়াছিলেন, ‘বঙ্গদর্শনে’র সহায়তায় তাহারা ধীরে ধীরে ভাস্কর হইয়া উঠিলেন। বঙ্কিমচন্দ্র বরাবরই একটু স্বাতন্ত্র্যধৰ্ম্মী, রাশভারি প্রকৃতির লোক श्निन, थाशन वडाद-श्लउ श्रांछौश जश्छा छनड श्रङ उ मूत्र থাকিতেনই, সাহিত্যিক মজলিশেও আপন স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখিয়া চলিতেন । এই কারণে দাস্তিক বলিয়া তিনি নিনাভাজনও হইয়াছেন i কিন্তু বঙ্গদর্শন'-প্রকাশের উন্মাদনায় অসামাজিক বঙ্কিম সামাজিক হইয়া উঠিলেন ; নিজে সব্যসাচীর মত লেখনী প্রয়োগ করিয়াই সন্তুষ্ট হইলেন না, গোষ্ঠীপতিরূপে নিৰ্বাচিত লেখকদের দিয়া আপন ফরমাশ অনুযায়ী প্রবন্ধ গল্প প্রভৃতি লেখাইতে লাগিলেন। তাহার এই সাহিত্যিক উন্মাদনার আভাগ “বঙ্গদর্শনের পত্র-সূচনা”তে আছে। এই সময়ে এই বহরমপুরেই বঙ্কিমের প্রভাবে পড়িয়া সিভিলিয়ান রমেশচন্দ্র বাংলা লিখিতে প্রতিশ্রত হন। অগ্রজ সঞ্জীবচন্দ্র, জগদীশনাথ রায়, অক্ষয়চন্দ্র সরকার প্রভৃতিও বঙ্কিমচন্দ্রের আকর্ষণেই বঙ্গবাণীর সেবায় আত্মনিয়োগ করেন ; পরবর্তী কালে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহাশয়কেও তিমি সাহিত্যরচনায় প্রবৃত্ত করেন। : “বঙ্গদর্শনের পত্র-সূচনা" বঙ্কিমচন্দ্র লিখিয়াছিলেন – এই পত্র জামরা কৃতবিদ্য সম্প্রদায়ের ছন্তে, আরও এই কামনায় সমর্পণ रुणिांभ cद, ऊँीशन रैशंप्रू बाणबांश्tिर्भद्र बांठींश् रङ्ग* वादशंद्र रुङ्गम।