পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

^ कई औक्न: ९४ ; “বাৰু প্রসন্নকুমার ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত স্বতি অধ্যাপকের পরে বাবু গুামাচরণ সরকার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেনেট কর্তৃক মনোনীত হইয়াছেন। উক্ত পদের নিমিত্ত ব্যারিস্টার ওডিফ, সাহেব ও পিফার্ড সাহেব প্রাধিত ছিলেন। বাবু খামাচরণকে মনোনীত করিয়া সেনেট সমস্ত বাঙ্গালীকে সম্মান দান করিলেন ।” পর-বৎসরও বিশ্ববিদ্যালয় এই পদে খামাচরণকে নিযুক্ত করিয়াছিলেন। ২ আগষ্ট ১৮৭৩ তারিখের 'ভারত-সংস্কারক পত্রে প্রকাশ :– “সংবাদাবলী —আমরা শুনিয়া আহ্লাদিত হইলাম যে কলিকাতার বিশ্ববিদ্যালয় বাবু খামাচরণ সরকারকে আর এক বৎসরের জন্ত ঠাকু ল গেকৃচররের পদে অধিষ্ঠিত থাকিতে সেনেটে অমুরোধ করিয়াছেন। শুামাচরণ বাবু একজন বিশিষ্ট যোগ্য লোক, বিশেষতঃ তিনি যে প্রণালী অবলম্বন করিয়া শিক্ষা দান আরম্ভ করিয়াছিলেন, এখনও তাহা শেষ হয় নাই।” এই পদে নিযুক্ত হইয়া স্যামাচরণ মুসলমান-আইন সম্বন্ধে যে বক্তৃতা করেন, তাড়া তাহার গভীর পাণ্ডিত্যের পরিচায়ক । তাহার বক্তৃতাগুলি ১৮৭৩-৭৪ খ্ৰীষ্টাব্দে দুই খণ্ডে মুদ্রিত হইয়াছে। কলিকাতা-বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো ১৮৭৪ খ্ৰীষ্টাব্দে শু্যামাচরণ কলিকাহ-বিশ্ব স্থালয়ের ফেলো নিৰ্ব্বাচিত হন । এষ্ট প্রসঙ্গে ৬ মার্চ ১৮৭৪ তারিখে "ভারত-সংস্কারক লেখেন :– “সংবাদাবলী —“আমরা শুনিয়া আল্লাদিত হইলাম,...ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত আইন অধ্যাপক বাবু গুামাচরণ সরকার কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ফেলো’ হইয়াছেন ।