3ty. নীলমণি বসাক তারিখের হুকুম পাওয়া যায়, তাহাতে লেখে ষে সকল কাগজপত্র চিরকাল থাকিবে তাহ উপযুক্ত মতে প্রস্তুতকরা কাগজ ভিন্ন অন্ত কোন প্রকার কাগজে কখনই লেখা বাইবে না।" (পৃ ৮৯) * * । পারস্ত উপজ্ঞাস । ইং ১৮৫৬ ৷ ; : * > এই গ্রন্থের ভূমিকায় লেখক লিখিয়াছেন – এই সকল উপন্যাস পারস্ত ইতিহাস সংজ্ঞায় পূৰ্ব্বে প্যচ্ছদে হইয়াছিল। এবং যদিও তাঁহাতে পাঠকগণের অনাদর দেখা যায় নাই, কিন্তু এই প্রকার উপন্যাস গদ্যেই ভাল হয়। বিশেষত: এই ক্ষণে পদ্যের পদ্ধতি উঠিয়া যাইতেছে এবং গল্পের অধিক গৌরব দৃষ্ট হইতেছে। অতএব তাহা গদ্যে প্রকাশ করিলাম। - ১লা আষাঢ় --সন ১২৬৩ ৷” 鬱 রচনার নিদর্শন-স্বরূপ “পারস্য উপন্যাস” হইতে কিঞ্চিৎ উদ্ধৃত করিতেছি :- 箏 “পূৰ্ব্বকালে কাশ্মীর নগরে তওঙ্গরম্নবী নামে এক রাজা ছিলেন।; র্তাহার এক পুত্র ও এক কন্যা ছিল । পুত্রের নাম ফখরুল্লাজ ; তিনি • সৰ্ব্ব শাস্ত্রে স্থপণ্ডিত এবং সমরবিশারদ ছিলেন। রাজকন্যার নাম ফরোখনাজ ; তিনি এমত রূপবতী ছিলেন যে, তাহার রূপ-লাবণ্যদর্শনমাত্র পুরুষের মন একবারে বিমোহিত হইত, তাহাঙ্ক কেহ যাবজ্জীবন ক্ষিপ্তপ্রায় হইত, কেহ বা স্মররোগে ক্রমশঃ লর্ণকলেবর হইয়া যমপুরী দর্শন করিত। এই রাজকন্ত মধ্যে মধ্যে মৃগয়ার্থ বনে গমন করিতেন ; তৎকালে পীতচিহ্নে স্থশোভিত শ্বেত অশ্বে আরূঢ়া হইয়া মুখাবরণ মুক্ত করিয়া রাখিতেন, এবং কৃষ্ণবর্ণ অশ্বান্ধঢ়া এক শত সৃহচরি তাহাকে পরিবৃত করিয়া বাইত। এই সকল সঙ্গিনী নবীনবয়স্ক