পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা নবম খণ্ড.pdf/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এম এ জি ও ফর্মপশি খায় এসি আনে এবং কবি ও সাহিত্যিক। পতি হে বিগত শিখে তিন। শিনা শীতে হেকে একাধিক বার তিশা বলিয়া উল্লেখ কৰিছেন। হেমচন্দ্রের পিতা রামধন ভট্টাচার্য সংস্কৃতশান্তে সুপণ্ডিত ছিলেন। তার তিন পু-হেমচন্দ্র, নর ও নাখ।

প্রথম জীবন শিক্ষা ও কর্ম


হেমচন্দ্র ফলিকা গণমেণ্ট সংস্কৃত কলেজে অধ্যয়ন করেন। ম্যন শেষ হইলে পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মহাশয়ের পাশে শারী বিনয়-পৰিক বিভাগে সহকারী পরিদর্শক এ সাৰ ইনস্পেক্টরের পদে নিযুক্ত হইলেন। দূৰদেশে যাইতে হইবে বলিয়া ািল পরে তিনি ঐকর্ম ত্যাগ করেন।

নামখ্যাত কালীপ্রসন্ন সিংহ বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ভাবখানে সতবিদ পণ্ডিতগণের সহায়তায় ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে মহাভারতের দুকার্য্য আর কবেন। ব্রাহ্মসমাজের আচার্য বাণেশ্বর বিকাশ মহাভারতের অন্যতম অনুবাদক ছিলেন; হেমচন্দ্রও একজন অনুবাদক নিযুক্ত হন। মহাভারতের ১শ বা শেষ খণ্ড প্রকাশিত হয় ১৭৮৮ কে (১৮৬৬)। ১৭শ খণ্ডের শেষে কালীগস অষ্টাদশ পর্ব অনুষদের উপসংহার কৰে এই অনুবাদ-চনায় যে বিবরণ দেন, তাহার মধ্যে হেলের উল্লেখ আছে। মৃত পতি-অনুবাদকগণের কথা বলিয়া কাণী লেখেন।

“এখনকার বর্তমান মূৰু অভয়াল কালার, মুক্ত কৰ ভাৱ, মুক্ত রাখবেক বিচার হলে