পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা নবম খণ্ড.pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এহালী সংস্কৃতি-বাংলা শাহ করিয়াছিলেন, তাঁহাদের মধ্যে জ্যোতিরিনাথ ঠাকুর এবং টনা যায় নাম বিশেষ মরণীয়। হেমচন্দ্র ১৯০৬ সনের ১ই ডিসেম্বর (২৪ গ্রহায়ণ ১৩১৩) প্রায় চায় বৎসর বয়সে ইহধাম ত্যাগ নে। তাহার মৃত্যুতে তত্ববােধিনী পত্রিকা (পৌষ ১৮২৮ শক) এ প্রস্তাব লেখেন। ইহার অনেকাংশও আমি বিভিয় প্রসঙ্গে এই মধ্যে সন্নিবেশিত করিয়াছি। অন্যান্ত কথার মধ্যে পত্রিকা’ লেখেন“হেচত্রের মৃত্যুতে আদি ব্রাহ্মসমাজের যে সমূহ ক্ষতি হইল, তাহা সহজে পূর্ণ হইবার নহে। গ্রন্থাবলী ঃ সংস্কৃত-বাংলা রঘুবংশ॥ সংস্কৃত মূল। মীনাথ কৃত সঞ্জীবনী টীকা। এবং যুক্ত হেমচন্দ্র ভট্টাচাৰ্যত অনুৰা। সহিত ৮ সংখ্যায়। বৈকুণ দত্ত কর্তৃক প্রকাশিত। পৃ. ৬+২৮৪+৪। সন ১২৭৫ [ইং ১৮%। পুস্তকখানি “বিবিধ গুন্তক প্রকাশিকা এ র অর্গত। সম্পাদক বৈঠনাথ দত্ত উপসংহারে' (পৃ. • •) রঘুবংশ অনুবাদ ও প্রকাশ সম্বন্ধে নিম্নেরুপ লিখিয়াছেন। “যে সকল পণ্ডিতগণের পরিশ্রমে খুশখানি অনুষাঙি হইয়া উঠিয়াছে এলে তাঁহাদের নামােত করিতেছি। দেশানুরাগ শ্রীযুক্ত কালীপ্রসন্ন সিংহ মহােয়ে পুরাণ সহ ময়ত অনুবাদ কৰে যাহারা সহায়তা করিয়াছিলেন, তাঁহাদের মধ্যে যুক্ত শােধ্যানাং পাড়া ও যুক্ত চেল

সাচাৰ্য আমাদের বন্ধুবংশে আবাদ কাৰে ব্ৰতী হন। মুক্ত

_ােনা পাকড়াশী মহাশয় এখন সর্গের কয়েকটি গাে,