পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*: ३ কামিনী রায় ষাহ আছে রেখে যাই, বাছিতে সময় নাই, বুঝি না জমেছে গীত যত ; কি যে তার দামী, কি যে খেলো, কি যে শুধু কথা এলোমেলে, কতটুকু প্রাণহীন কতটুকু বাচিবার মতো । ( “অনির্বাচন” ) সাহিত্যক্ষেত্রে সম্মান ১৯২৯ খ্ৰীষ্টাব্দে কলিকাতা-বিশ্ববিদ্যালয় “জগন্ধারিণী সুবর্ণ-পদক দান করিয়া কামিনী রায়কে সম্মানিত করেন । ১৯৩০ সনের ২-৪ ফেব্রুয়ারি তারিখে ভবানীপুরে অনুষ্ঠিত ১৯শ বঙ্গীয়-সাহিত্য-সম্মিলনে তিনিই সাহিত্য-শাখার সভানেত্রী নিৰ্ব্বাচিত হইয়াছিলেন । ১৯৩২-৩৩ খ্ৰীষ্টাব্দে বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎও তাহাকে অন্যতম সহকারী সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত করিয়া গুণগ্ৰাহিতার পরিচয় দিয়াছেন । রচনাবলী কামিনী রায় যে-সকল গ্রন্থ রচনা করিয়া গিয়াছেন, সেগুলির একটি কালানুক্রমিক তালিকা দেওয়া হইল । বন্ধনীমধ্যে সন-তারিখযুক্ত যে ইংরেজী প্রকাশকাল দেওয়া হইয়াছে, তাহা বেঙ্গল লাইব্রেরি-সঙ্কলিত মুদ্রিত-পুস্তক-তালিকা হইতে গৃহীত। ১ । আলো ও ছায়া (কাব্য) ৷ ইং ১৮৮৯ ( ১ নবেম্বর ) । পৃ. ১৬৮ ৷ ইহার পরিশিষ্ট ভাগে দুইটি খণ্ডকাব্য-মহাশ্বেতা ও পুণ্ডরীক মুদ্রিত হইয়াছে ; ইহা কবির কোন অজ্ঞাতনামা সতীর্থকে উৎসর্গীকৃত । এই সতীর্থ—মিসেস কুমুদিনী দাস, পরে বেথুন কলেজের প্রিন্সিপাল । ২। নিমাল্য ( কাব্য ) ৷ ? ( ১ এপ্রিল ১৮৯১ ) । পৃ. ৮০ ৷