পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্রাবলী °C动 আমি তাহার কথা লিখিতে গিয়া ‘আলো ও ছায়া'র কথাই । লিখিলাম। র্তাহার কবিত্ব সম্বন্ধে আজ কিছু বলিতে পারিতেছি না । সময়ান্তরে লিগিব । ইতি— শুভার্থিনী । শ্ৰীকামিনী রায় ৯৮, বেলতলা রোড, কালীঘাট, কলিকাতা । ১১ই জুলাই ১৯২৩ । মান্যবরেষু—. হেমচন্দ্রের কবিতা বালে আমাকে উদ্বুদ্ধ করিয়াছে । তাহার কবিতা পড়িয়া তাহাকে আমার পিতৃরূপে কল্পনা করিয়াছি, এ সকল কথা এক সময়, অর্থাৎ "আলো ও ছায়া’তে র্তাহার প্রথম লিখিত ভূমিকা পড়িবার পর, তাহাকে লিখিয়া জানাইয়াছিলাম। তাহার নিকট জ্ঞাতসারে ও অজ্ঞাতসারে যাহা পাইয়াছি গ্রহণ করিয়াছি, সমালোচনা করিবার ইচ্ছা কখনও হয় নাই, এখনও হইতেছে না । পিত। মাতা বা ধাত্রীকে যেমন মানুষ চিরদিন ভালবাসে, তাহদের গুণাগুণের সমালোচনা করিতে ইচ্ছা করে না, আমারও কতকটা সেই রকম । হেমচন্দ্রের কবিতার সমালোচনা করিয়া বর্তমানে কাহাকেও তাহার কাব্যের প্রতি অনুরাগী করিতে পারিব সে বিশ্বাস আমার নাই | র্যাহার। লহ এ ভক্তের হাতে ;--অাজ মনে इंश তবে বুঝি নিতান্তই অযোগ্য তা নয় ; বিংশ বরষের মম পুরাতন গীত ভকতি-চন্দন-লিপ্ত, নব-সুবাসিত পাবে তুমি, আশা এই । অাছে আশ। আর, পৌছে ধরণীর বার্তা মৃত্যুর ওপার । ,