পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Հե, দেবেন্দ্রনাথ সেন করিলাম কত নৃত্য ; প্রফুল্ল আশ্রমে, রাধা-প্তামে নিরগিয়া হইয়া উতলা, গীত-গোবিনের শ্লোক গাছিয়া গাহিয়া ভ্ৰমিলাম কুঞ্জে কুঞ্জে ; পাণ্ডারা আসিয়া গলে পরাইয়া দিল বরগুঞ্জমালা । তবু ভরিল না চিত্ত ! সৰ্ব্ব-তীর্থ সার, তাই মা, তোমার পাশে, এসেছি আবার ! লক্ষুেীর আত৷ চাহি না-ক সেউ–যেন বিরহ-বিধুব আরক্তিম গণ্ড ওষ্ঠ ব্রজসুন্দরীর । চাহি না-ক 'সেউ–খেল বিরহ-বিধুর জানকীর চির-পা ধু বদন-রুচির । একটুকু রসে ভরা, চাহি ন আংগুর, সলজ্জ চুম্বন যেন নব-বধূটর । চাহি না গন্নার স্বাদ । কঠিনে মধুর প্রগাঢ় আলাপ যেন প্রৌঢ়-দম্পতীর ! দাও মোরে সেই জাতি সুবৃহৎ আতা, থাকিত যা নবাবের উদ্যানে বুলিয়া ; চঞ্চলা বেগম কোন হয়ে উল্লাসিত| ভাঙ্গিত ; সে স্পর্শে হর্ষে যাইত ফাটিয়া ! অহো কি বিচিত্র মৃত্যু ! আননে গুমরি যেত মরি রসিকার রসনা উপরি!

  • লক্ষেী সহরে ইক্ষুক গন্না’ বলে।