স্মৃতিরক্ষা রমেশচন্দ্রের মৃত্যুর পর বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ তাছার স্মৃতিরক্ষার জন্য ‘রমেশ-ভবন' নামে একটি সারস্বত-ভবন নিৰ্ম্মাণের সঙ্কল্প গ্রহণ করেন । ভাগলপুরে অমুষ্ঠিত বঙ্গীয়-সাহিত্য-সম্মিলনের দ্বিতীয় দিবসে ( ২ ফাল্গুন ১৩১৬ ) পরিষদের সম্পাদক রামেন্দ্রসুন্দর ত্ৰিবেদী সবিনয়ে এই প্রার্থনা উপস্থিত করেন – সর্গগত রমেশচন্দ্র দত্তের স্মৃতিনিদর্শনরূপে এই রমেশ-ভবনের ভিত্তি বাঙ্গালীর হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠা লাভ করুক। বঙ্গীয় চতুর্দশ শতাব্দীর প্রথম বৎসরের প্রথম মাসে বঙ্গমাতার সুসস্তান রমেশচন্দ্র যে দিন বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের প্রতিষ্ঠা করেন, সাহিত্য-পরিষদের পক্ষপাতী বন্ধুগণ সেই দিনকে চতুর্দশ শতাবীর বাঙ্গালার জাতীয় ইতিহাসে মৃতম পরিচ্ছেদের সূচনার দিন মনে করিয়া শ্লাঘাবোধ করেন । হ্রস্তু কাল রমেশচন্দ্রের সহিত বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদের ও বাঙ্গাল সাহিত্যের ঐহিক সম্পর্ক অকালে বিচ্ছিন্ন করিয়া দিয়াছে ; BB BBBBBSBBBB B BBBBSBBBBBBB BB BBB BBBBBB নাম কস্মিন কালেও লুপ্ত হইবে না । কেবল বাঙ্গাল সাহিত্য কেন, বমেশচন্দ্রের সর্বতোমর্থী ক্ষমতার স্মরণনিদর্শনে বাঙ্গালী জাতি চিরদিন BKSKBB BB BBBS BBB BBB SSSSSS BBB BBBBSBBBBB আদেশক্রমে রমেশচমের স্মৃতিবিষয়ে উদ্যোগী হইবার জন্য আপন দিগকে আমন্ত্ৰণ করিতেছি । এই সারস্বত-ভবন অপেক্ষ যোগ্যতর স্মৃতিনিদর্শন আর কিছু হুইতে পারে মা । বাঙ্গালার সকল প্রদেশের প্রতিনিধিগণ এই সভায় উপস্থিত আছেন ; বাঙ্গাল সাহিত্যের পক্ষ হইতে আমি তাহাদিগকে এই প্রার্থন জানাইতেছি । সাহিত্যচর্চা
পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৫৩৬
অবয়ব