পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপঞ্জী S > অত্যুক্তি হয় না । পতিগতপ্রাণা হিন্দু সহধৰ্ম্মিণীর তিনি আদর্শস্থানীয়া । পতির জন্যই তাহার জীবন–নিজের কোন স্বাতন্ত্র্য নাই, কিছু নাই, এমন ভাবেই তিনি অনুপ্রাণিত । বালিকা বধূ দশ বৎসর বয়সে আসিয়া স্বামীর পাশে দাড়াইয়াছিলেন-কালের কঠিন বিধানে আজ সে স্বামী পাশে নাই--শরীরী হইয়া নাই, কিন্তু অশরীরী আত্মায় মিশাইয়া আছেন—এই ভাবই গিরীন্দ্রমোহিনীর কাব্যের মেরুদণ্ড । এইটুকু মনে রাখিয়া গিরীন্দ্রমোহিনীর কাব্য পাঠ করিতে হইবে । নচেৎ কাব্য ও কবির প্রতি সুবিচার না হইতেও পারে । ইংরাজী ১৮৮৪ খ্ৰীষ্টাব্দে ( সন ১২৯ সাল ) নরেশচন্দ্রের মৃত্যু হয় । স্বামীকে তারাইয়া গিরীন্দ্রমোহিনীর হৃদয় যে বিপুল শোকে ভরিয়া উঠিল, তাহারষ্ট ‘অশ্ৰু-কণ’ লাভ করিয়া বাঙ্গালার কাব্য-সাহিত্য ধন্য হইল।” ১৩৩১ সালের ২৮ এ শ্রাবণ ( ১৬ আগষ্ট ১৯২৪ ) তারিখে গিরীন্দ্রমোহিনীর দেহান্তর পটিয়াছে । মৃত্যুকালে তাহার বয়স ৬৭ বৎসর গুইয়াছিল । তাহার শেষ রচনা—“হেমচন্দ্র অস্তাচলে” ১৩৩১ সালের ফালুন-সংখ্যা মানসী ও মন্মবাণী'তে প্রকাশিত হইয়াছে ।* গ্রন্থপঞ্জী গিরীন্দমোহিনীর রচিত ও প্রকাশিত গ্রন্থগুলির একটি কালানুক্রমিক তালিকা দিতেছি ঃ– ১। জনৈক হিন্দুমহিলার পত্রাবলী। (১৯ ফেব্রুয়ারি ১৮৭২ ) । পৃ. ১৭ ।

  • গিরীন্দ্রমোহিনীর মৃত্যুর পরে উহার রচিত অনেক কবিতা ১৩৩৩ সালের

BBBB BBBB SBBBBSDD BBBB BBBBBS SBBBB BBBBSS SSBBBB SBSS ( ১৩৩১-৩৩ ) প্রকাশিত হইয়াছে ।